নিজস্ব প্রতিবেদন: ইমরান খানের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের পরই রাষ্ট্রসংঘে পাকিস্তানের স্থায়ী সদস্য মালিহা লোধিকে ফিরিয়ে নিল ইমরান খান সরকার। টানা ১৫ বছর ওই পদে ছিলেন মালিহা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাক বিদেশ দফতরের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছে মোতাবেক আমলা মহলে বেশকিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। এর মধ্যে হল মালিহা লোধির জায়গায় রাষ্ট্রসংঘে পাকিস্তানের স্থায়ী সদস্য হিসেব পাঠানো হচ্ছে মুনির আক্রামকে।


আরও পড়ুন-অবশেষে ওপার বাংলা থেকে কলকাতায় এল ৩০ টন পদ্মার ইলিশ


রাষ্ট্রসংঘের সাধারণসভায় ইমরান খানের ‘সফল’ বক্তৃতার পরও কেন মালিহাকে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে তা নিয়ে পাক সংবাদমাধ্যমে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে মালিহা টুইট করেছেন, রাষ্ট্রসংঘে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা গৌরবের বিষয়।


এদিকে, নিজের কার্যকালে বেশকিছু গুরুতর ভুল করে পাকিস্তানের নাম ডুবিয়েছেন মালিহা লোধি। কিছুদিন আগে এক ক্ষতবিক্ষত কিশোরীর ছবি দেখিয়ে সেটি কাশ্মীরের বলে দাবি করেন মালিহা। কিন্তু পরে দেখা যায় সেটি আসলে ফিলিস্তিনের ছবি। সেটি ২০১৪ সালে তুলেছিলেন হেইডি লেভিন নামে এক ফোটোগ্রাফার।


আরও পড়ুন-নাছোড় বৃষ্টি থেকে মিলবে রেহাই, তৃতীয়ায় সুখবর হাওয়া অফিসের


ইমরান খান ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের সাক্ষাতকারের খবর টুইট করে জানানোর সময় তিনি জনসনকে ব্রিটিশ বিদেশমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেন।  গত মাসে নিউ ইয়র্কে এক সভায় তাঁকে প্রকাশ্যে হেনস্থা করেন পাক নাগরিকরা।



অন্যদিকে, অনেক বিতর্ক রয়েছে মুনির আক্রামকে ঘিরে। ২০০২-২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন রাষ্ট্রসংঘে পাকিস্তানের স্থায়ী প্রতিনিধি। সঙ্গী মারিজানা মাহিকের ওপরে অত্যাচারের এক ঘটনায় জড়িয়ে পড়েন তিনি। পাকিস্তান দ্রুত তাঁকে ফিরিয়ে আনে। সে যাত্রায় পুলিসের হাত থেকে বেঁচে যান মুনির।