নিজস্ব প্রতিবেদন: ১৯৬২ সালে সেনাবাহিনী তৎকালীন বার্মার ক্ষমতা দখল করে৷ ১৯৯০ সালের ২৭ মে সামরিক শাসকদের তত্ত্বাবধানে মায়ানমারে প্রথম সাধারণ নির্বাচন হয়৷ আন সাং সু কি-র দল জয়লাভ করে৷ কিন্তু সামরিক শক্তিই সে দেশে ২০১১ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্র পরিচালনা করে৷ ২০১৫ সালে হয় সাধারণ নির্বাচন৷ ওই নির্বাচনেও বড় জয় পায় সু কি-র দল 'ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি' (এনএলডি)৷ 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিন্তু রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সমালোচনার ঝড় ওঠে সু কি-র বিরুদ্ধে৷ আন্তর্জাতিক আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগও ওঠে৷ 


এরকম এক আবহে আজ, রবিবার ভোটদান-পর্ব শেষ হল মায়ানমারে। করোনা আবহেও রবিবার গণতন্ত্রের বৃহত্তম উৎসবে অংশ নিলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। তবে রোহিঙ্গাদের ভোটাধিকার না দেওয়ায় প্রশ্নের মুখে নির্বাচনী প্রক্রিয়া। এ জন্য রাখাইন প্রদেশে হিংসার ঘটনা বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা বিশেষজ্ঞ মহলের।


২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন প্রায় সাড়ে ৭ লাখ রোহিঙ্গা মুসলমান৷ এ বারের ভোটে রোহিঙ্গা ও রাখাইন জাতিগোষ্ঠীকে অংশগ্রহণ করতে না দেওয়ায় তাদের রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলেই মনে করছে বিভিন্ন মহল।


এ বারে মোট ভোটারসংখ্যা ৩ কোটি ৭০ লাখ৷ এ দিন সকল থেকেই মায়ানমারের বিভিন্ন ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ভোটারদের দাঁড়াতে দেখা যায়। সবার মুখেই মাস্ক। ভোটকর্মীদের পরনে পিপিই কিট।


আরও পড়ুন: ঘর ভাঙছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের, ডিভোর্সের কাউন্টডাউন শুরু করে দিয়েছেন মেলানিয়া!