নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রাগৈতিহাসিক যুগের কোনও প্রাণীর যদি আজও অস্তিত্ব থাকে, তাহলে তার মধ্যে অন্যতম হলো আরশোলা। বিজ্ঞানীদের অন্তত এমনটাই দাবি। সহজে অভিযোজন করতে পারে বলে পৃথিবীতে টিকে আছে কোটি কোটি বছর। তবে শুধু বাড়ির দেওয়ালে নয়, সমুদ্রের গভীরেও নাকি এদের বাস। তাও আবার যা তা আরশোলা নয় একেবারে রাক্ষুসে আরশোলা। সিঙ্গাপুরের গবেষকরা ভারত মহাসাগর থেকে এরকমই একটা দৈত্যাকার সমুদ্র আরশোলা ধরেছেন। তার ১৪ টি পা, ইয়া বড় দেহ। আরশোলা দেখছেন নাকি দুঃস্বপ্ন! গুলিয়ে গুবলেট হয়ে যেতে পারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:পাকিস্তানে ভিত খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে পড়ল প্রাচীন বুদ্ধমূর্তি, হাতুড়ির ঘায়ে গুঁড়িয়ে দিল শ্রমিকরা


১৪ দিনের জন্য পশ্চিম জাভার উপকূলে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছিলেন সিঙ্গাপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পিটার ও তাঁর সহকর্মীরা। সেখানে প্রায় ১২ হাজার গভীর সমুদ্রের জীব সংগ্রহ করেছেন তাঁরা। তার মধ্যেই একটি হলো এই "দৈত্যাকার আরশোলা।" যার নাম দেওয়া হয়েছে "ব্যাথানোমাস রাক্সাসা।"প্রথম দেখে মনে হয়েছিল আরশোলাটি যেন হেলমেট পরে রয়েছে। ঠিক যেন স্টার ওয়ারের চরিত্র ডার্থ ভেদার।


 



তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন ৫০ সেন্টিমিটার লম্বা আইসোপোডাদের সুপারজায়েন্টস বলা হয়। তবে এই "ব্যাথানোমাস রাক্সাসা" কোনও রাক্ষসের থেকে কম নয়। দুঃস্বপ্ন এনে দেওয়ার জন্য একাই একহাজার। প্রসঙ্গত এই অভিযানে ওই গবেষকরা আরও ১২ ধরনের নতুন প্রজাতির সন্ধান পেয়েছেন।