নিজস্ব প্রতিবেদন: ইউক্রেনে রুশ হামলা ১৭ দিনে গড়িয়েছে। রাশিয়ার বিভিন্ন সাঁজোয়া সেনাদল ক্রমাগত ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। কিয়েভের খুব কাছেই পৌঁছে গিয়েছে তারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আর এরই প্রেক্ষিতে রাসায়নিক অস্ত্রের (chemical weapons) মজুত নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই পরস্পরকে দোষারোপ করে আসছে রাশিয়া ও আমেরিকা। যুক্তরাষ্ট্র আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছে, রাশিয়া ইউক্রেনে রাসায়নিক হামলা চালাতে পারে। অন্য দিকে, রাশিয়া বলেছে, ইউক্রেনকে রাসায়নিক অস্ত্র বানাতে পরোক্ষে সাহায্য করেছে যুক্তরাষ্ট্রই। আর এই তরজার মধ্যেই শুক্রবার জো বাইডেন (US President Joe Biden) বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেনে রাসায়নিক হামলা চালালে এজন্য তাদের 'চড়া মূল্য' দিতে হবে।


তবে রাশিয়া (Russia) ইতিমধ্যে ইউক্রেনে (Ukraine) রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছে, এমন কোনো প্রমাণ যুক্তরাষ্ট্র দিতে পারেনি। তা সত্ত্বেও হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বারবার এই জাতীয় আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এবং হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি এর আগে সতর্ক করে বলেছেন-- ইউক্রেনে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে রাশিয়া; আমাদের সকলের উচিত হবে ইউক্রেনে রাশিয়ার সম্ভাব্য রাসায়নিক বা জৈবিক অস্ত্র ব্যবহারের উপর নজর রাখা।


মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনযুদ্ধে জয়ী হবেন না বা তাঁর কৌশলগত লক্ষ্য অর্জনেও সফল হবেন না। একই সঙ্গে তিনি এও নিশ্চিত করে বলেন যে, ইউক্রেনে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র। এটা ঘটলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ (World War III) শুরু হয়ে যাবে।


আরও পড়ুন: Russia-Ukraine War: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি তবে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা? এবার মুখোমুখি সংগ্রামে বাইডেন-পুতিন!


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)