ওয়েব ডেস্ক: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোট এ তরী। পৃথিবীকে নিয়ে একথা বলার দিন বুঝি শেষ হয়ে এল। সমুদ্রস্তনিত পৃথ্বীর গর্ভ থেকে উঠে আসছে আরও এক নতুন মহাদেশ, জিলান্ডিয়া। নতুন শিকড়ের সন্ধানে জিলান্ডিয়াকে নিয়ে ইতিমধ্যেই  স্বপ্ন দেখতে  শুরু করেছে মানুষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সবকিছু বদলতে পারে, কিন্তু ভূগোল? ভারত-পাকিস্তান মৈত্রী দৌত্যে প্রতিবেশীর সংজ্ঞা নিরুপণে ভূগোলকে সাক্ষী করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারি বাজপেয়ী। তারপর কেটেছে বহুবছর, ভূগোলের সংজ্ঞায় ভারত-পাকিস্তানের অবস্থান বদল হয়নি। কিন্তু বিশ্ব ভূগোলের বহু কোটি বছরের পুরনো অবস্থান বদলাতে চলেছে। সাত মহাদেশের বিশ্বে নতুন মহাদেশের উত্‍পত্তি হচ্ছে।


নাম জিলান্ডিয়া। সমুদ্র গর্ভে নিমজ্জিত বিশাল ভূখণ্ড ধীরে ধীরে উপরে উঠে আসছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন বহু কোটি বছর আগে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে মধ্যবর্তী বিশাল অংশ সমুদ্রে গভীরে ডুবে যায়। সেই অংশই আবার উঠে আসছে। বিজ্ঞানীদের অনুমান নতুন মহাদেশের আকৃতিও  প্রায় তিন লক্ষ্য বর্গ কিলোমিটার হবে। (আরও পড়ুন- ইসরোর ইনকাম)


তাহলে------জনসংখ্যাতো বাড়ছে? অবস্থা সামাল দিতে চাঁদে, মঙ্গলে বাড়িঘর তৈরি করার ভাবনাও ভাবছেন কেউ কেউ। এবার বোধহয় ভাবছে খোদ ধরিত্রীই। তাই বোধহয় নতুন মহাদেশ।