ওয়েব ডেস্ক: হিসট্রি রিপিটস ইটসেল্ফ! হ্যাঁ, এই ইংরেজি প্রবাদটাই এখন ইংরেজদের দেশের জন্য উপযুক্ত। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটতে চলেছে ৩৭ বছর বাদে। সাল ১৯৭৯ তে রাণীর দেশ প্রথমবারের জন্য গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোন নারীকে প্রধান শাসকের চেয়ারে বসিয়েছিল। আর, এই ২০১৬-তে দ্বিতীয়বারের জন্য ব্রিটেনের মসনদ প্রস্তুত হচ্ছে আরেক নারীশক্তির জন্য, নাম- টেরিজা মে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ব্রেক্সিট পরবর্তী ব্রিটেনে যে ডেভিড ক্যামারুন আর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন না তা ছিল একেবারেই পরিষ্কার। প্রত্যাশা মতোই ক্যামারুন জানিয়ে দিয়েছেন যে এই বুধবারই তাঁর 'আমল' সমাপ্ত হচ্ছে।


কিন্তু আসল নাটকের শুরু এখানেই, মোটামুটি ধরে নেওয়া হয়েছিল যে বর্তমান ব্রিটেনের শক্তিমন্ত্রী তথা কনজারভেটিভ পার্টির এম পি আন্দ্রিয়া লিডসমই হতে চলেছেন আগামী দিনের ব্রিটেনেশ্বর। কিন্তু, সবাইকে অবাক করে লিডসম হঠাতই নিজেকে প্রধানমন্ত্রী পদের দৌড় থেকে সরিয়ে আনেন কোনও এক অজ্ঞাত কারণে। আর তার ফলেই প্রায় পাকা হতে চলেছে সেদেশের বর্তমা্ন হোম সেক্রেটারি টেরিজা মে-র প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভবনা। সম্ভবনা না বলে বলা ভাল, সব পাকাপাকি হয়েই গেছে, এখন শুধু আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটুকুই যা বাকি।


ইংল্যান্ডে বিমান প্রদর্শনীর আসর, একসঙ্গে এত প্লেন, হেলিকপ্টার দেখে খুশি ছোট্ট রাজ কুমার জর্জ


কনজারভেটিভ পার্টির নেতা গ্রাহাম ব্র্যাডি জানিয়েছেন যে, ৫৯ বছর বয়সী, অক্সফোর্ডের স্নাতক এই ব্রিটিশ আমলাই হতে চলেছেন পরবর্তী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। কারণ, প্রধানমন্ত্রীর পদের দৌড়ে আন্দ্রিয়া লিডসম এবং টেরিজাই শুধুমাত্র ছিলেন। লিডসম সরে দাঁড়াবার ফলে, টেরিজার রাস্তা ফাঁকা।


এখন দেখার থ্যাচারের উত্তরসুরি টেরিজার হাত ধরে কেমনভাবে চলে রাণীর দেশ।


ব্রেক্সিটের পক্ষে রায় ব্রিটেনবাসীর, গদি ছাড়ছেন ক্যামেরন, ধস শেয়ার বাজারে