কোরিয় উপসাগরের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে দিল উত্তর কোরিয়া
কোরিয় উপসাগরের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে দিল উত্তর কোরিয়া। অত্যাধুনিক ইন্টারকনটিনেন্টাল ব্যালাস্টিক মিসাইল সামনে আনল কিম জং উনের দেশ। পিয়ংইয়ংয়ে বিরাট সেনা প্যারেড থেকে উত্তর কোরিয়ার ঘোষণা, যুদ্ধের আবহ তৈরির জন্য দায়ী আমেরিকাই।
ওয়েব ডেস্ক : কোরিয় উপসাগরের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে দিল উত্তর কোরিয়া। অত্যাধুনিক ইন্টারকনটিনেন্টাল ব্যালাস্টিক মিসাইল সামনে আনল কিম জং উনের দেশ। পিয়ংইয়ংয়ে বিরাট সেনা প্যারেড থেকে উত্তর কোরিয়ার ঘোষণা, যুদ্ধের আবহ তৈরির জন্য দায়ী আমেরিকাই।
শক্তি প্রদর্শনে পিয়ংইয়ং
উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা শাসক KIM IL SUNG-এর ১০৫ তম জন্মদিন। অনুমান ছিল, ফের একবার পারমানবিক অস্ত্র পরীক্ষা করবে উত্তর কোরিয়া। শেষ পর্যন্ত তা হল না হলেও সামরিক শক্তি প্রদর্শনে খামতি রাখল না পিয়ং ইয়ং। ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালাস্টিক মিসাইল নিয়ে চলল কুচকাওয়াজ।
KIM IL SUNG-এর জন্মদিনেই ফের একবার আমেরিকার উদ্দেশ্যে তোপ দাগল পিংয়ইয়ং। তাদের মতে, কোরিয় উপসাগরীয় অঞ্চলে যুদ্ধের আবহ তৈরির জন্য দায়ী ডোনান্ড ট্রাম্পই। কোরিয় উপসাগরে মার্কিন সেনা না পাঠালে মোটেই এমন হত না। এখানেই শেষ নয় দেশের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা Choe Ryong Hae-র ঘোষণা, পুরোপুরি যুদ্ধ হলে আমরাও পুরো যুদ্ধ করেই তার জবাব দেব। পারমানবিক যুদ্ধের জবাব পারমানবিক আক্রমণেই হবে।
কোরিয় উপসারীয় অঞ্চলে চরম উত্তেজনার মধ্যেই দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। দক্ষিণ কোরিয়া আর জাপানের সঙ্গে নিজেদের ভালো সম্পর্ককে কাজে লাগানোই এখন ওয়াশিংটনের টার্গেট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে উদ্যোগ নিয়েছে চিনও। রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন চিনের বিদেশমন্ত্রী। রাশিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়ে শান্তি ফেরাতে চায় তাঁরা।