নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবার আইসিএমআরের ডিরেক্টর  বলরাম ভার্গব বলেন, "এমন কিছু তথ্য উঠে এসেছে, যা বেশ ভয়ঙ্কর। পূর্বে করোনার নজর থেকে শিশুদের সুরক্ষিত মনে হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে সেই তথ্যকে ভুল প্রমাণিত করছে বর্তমানের তথ্য। মনে করা হচ্ছে, শিশুরা মারাত্মক স্প্রেডার"।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শিশুদের মধ্যে দেশে ছড়িয়ে পরা করোনভাইরাস সংক্রমণের বিষয়ে বক্তব্য রেখে মিঃ ভার্গব বলেন, সামগ্রিকভাবে ভারতে এই শিশুর সংখ্যা বেশি, যাদের   বয়স ১৭ বছরের নিচে। 


পাঁচ বছরের নীচে, চিত্রটি সম্ভবত এক শতাংশের চেয়ে কম মনে করা হচ্ছে। সম্প্রতি পর্যবেক্ষন চলছে। আগামীদিনে সেই তথ্যের চিত্র তুলে ধরবে আইসিএমআর। মিজোরামের শিশুদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা গিয়েছে। প্রায় ৩১৫টি শিশু আক্রান্ত হয়েছে।


কাওয়াসাকি রোগের উপর নির্ভর করে এবং সম্ভবত COVID-19 এর সঙ্গে একটি যোগসূত্র রয়েছে, মিঃ ভার্গব বলেন, যে ভারত এখনও পর্যন্ত কোভিড -১৯ আক্রান্ত রোগীর মধ্যে কাওয়াসাকি রোগের কোনও উপসর্গ পাওয়া যায়নি।  সাধারণত পাঁচ বছরের কম বয়েসি শিশুদের মধ্যে এই রোগ দেখা দেয়। এর জেরে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হওয়ার ফলে জ্বর, থ্রম্বোসাইটোসিস এবং হার্টের ধমনীতে প্রদাহ দেখা দেয় ও স্নায়বিক বৈকল্য ঘটে।