ওয়েব ডেস্ক: শহরের তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি। প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা। বাইরের উত্তাপ থেকে বাঁচতে আপনি হয়ত রয়েছেন AC ঘরে। কিন্তু ওরা? ওদেরও তো গরম লাগে! তখন?মাথার ওপর চড়া রোদ। গরম থেকে বাঁচতে কেউ খাচ্ছেন ঠাণ্ডা পানীয় তো কারও আস্থা আইসক্রীমে। ঘরে থাকলে তো কথাই নেই। AC মেশিনের কুল কুল হাওয়ায় উত্তাপ যেন উধাও। এ তো গেল আমাদের কথা। এবার ভাবুন তো ওদের কথা? কাদের? চিড়িয়াখানার জীবজন্তুদের।গরম ওদেরও লাগে। কষ্ট ওদেরও হয়। অথচ মুখে কিছু বলতে পারে না। ওদের সেই কষ্ট আর কেউ না বুঝুক, বোঝেন ব্যাঙ্কক চিড়িয়াখানার কর্মীরা। তাই গরমে জীবযন্তুদের প্রতি বিশেষ যত্ন নেন তাঁরা। কীভাবে? আসু দেখি প্রচণ্ড গরমে কাবু মেরু ভল্লুক। তাকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিনই দেওয়া হচ্ছে দই, তরমুজ। শুধু চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষই নয়। দর্শকরাও কখনও বরফের গোলা তো অন্যান্য ফল দিচ্ছে ভল্লুকদের। আর মহা আনন্দে সেগুলি যতনা খাচ্ছে, তা থেকে বেশি গায়ে ছড়াচ্ছে তারা। গরমে বেহাল গজরাজ। তার জন্য অবশ্য অন্য ব্যবস্থা। পুকুরে নামিয়ে দিনে দুবার স্নান।  জল থেকে ওটার পর বেশ রিল্যাক্স মিস্টার এলিফ্যান্ট। মাঝে মাঝে ছুঁড়ে দেওয়া হচ্ছে বরফের চাঁই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন মেহের বানোদের হাত ধরে এবার বোরখা ছেড়ে বেরিয়ে আসছেন পাক নারীরা


একই অবস্থা শিম্পাঞ্জিদের। তাদেরকেও দেওয়া হচ্ছে আইসক্রিম। এছাড়া বিভিন্ন জায়গায় শেড তৈরি করা হয়েছে। খেলতে খেলতে ক্লান্ত লাগলে, ছাওয়ায় বসে একটু বিশ্রাম। মার্চ, এপ্রিল, মে। এই ৩ মাস ব্যাঙ্ককের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির আশেপাশে ঘোরাফেরা করে। সেসময় জীবজন্তুদের বিশেষ যত্ন নেওয়া হয় চিড়িয়াখানায়। তারজন্য প্রতিবছর বাড়তি টাকা বরাদ্দ করে তাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য দফতর।


আরও পড়ুন  ভারতীয় দূতাবাসের ১০০ মিটার দূরত্বে সুইডেনে ট্রাক হামলা, মৃত ৩