সমুদ্রের গভীরে ক্রমশ বিলীন হয়ে যাচ্ছে `স্বপ্ন তরী` টাইটানিক!
সমুদ্রের গভীরে ক্রমশ বিলীন হয়ে যাচ্ছে এক দীর্ঘ প্রেমের উপন্যাস। সামুদ্রিক ব্যাকটেরিয়া কুরে কুরে খাচ্ছে টাইটানিকের কঙ্কাল। গবেষকরা বলছেন, বছর ২০-র মধ্যেই পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে টাইটানিক। নীল সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে পৃথিবীর অন্যতম সেরা বিলাসবহুল জাহাজ। যাত্রী সংখ্যা ২২২৪। কিন্তু সেই যাত্রাই যে শেষ যাত্রা হবে.....! সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা। হিমশৈলের চূড়ায় ধাক্কা লেগে জাহাজের পাটাতন ফুটো হয়ে যায়। ধীরে ধীরে সলিল সমাধি। অতলান্তিকের গাঢ় নীল শীতল জলের নিচে আজও ঘুমিয়ে রয়েছে টাইটানিকের কঙ্কাল।
ওয়েব ডেস্ক : সমুদ্রের গভীরে ক্রমশ বিলীন হয়ে যাচ্ছে এক দীর্ঘ প্রেমের উপন্যাস। সামুদ্রিক ব্যাকটেরিয়া কুরে কুরে খাচ্ছে টাইটানিকের কঙ্কাল। গবেষকরা বলছেন, বছর ২০-র মধ্যেই পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে টাইটানিক। নীল সমুদ্রের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে পৃথিবীর অন্যতম সেরা বিলাসবহুল জাহাজ। যাত্রী সংখ্যা ২২২৪। কিন্তু সেই যাত্রাই যে শেষ যাত্রা হবে.....! সেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা। হিমশৈলের চূড়ায় ধাক্কা লেগে জাহাজের পাটাতন ফুটো হয়ে যায়। ধীরে ধীরে সলিল সমাধি। অতলান্তিকের গাঢ় নীল শীতল জলের নিচে আজও ঘুমিয়ে রয়েছে টাইটানিকের কঙ্কাল।
বিলুপ্তির পথে টাইটানিক
বিজ্ঞানীরা বলছেন আর মাত্র বছর ২০ অপেক্ষা। এরপর সমুদ্রের নিচে ঘুমিয়ে থাকা টাইটানিক হারিয়ে যাবে। পর্যাপ্ত আলোর অভাব, জলের নীচে তীব্র চাপে ক্ষয়ে যাচ্ছে লোহার পাত। জলের তলায় তৈরি হওয়া ব্যাকটেরিয়ায় জং পড়ে ক্ষয়ে যাচ্ছে টাইটানিক। ২০১০ সালে এই ব্যাকটেরিয়া প্রথম নজরে আসে বিজ্ঞানীদের। ডালহৌসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের প্রথম নজরে আসে।
টাইটানিককে কুরে কুরে খাচ্ছে হ্যালোমোনাস টাইটানই ব্যাকটেরিয়া। নিকষ কালো জলে তীব্র চাপ সহ্য করেও এই ব্যাকটেরিয়া বেঁচে থাকে। ১৯১২ সালে অসংখ্য যাত্রী নিয়ে ইংল্যান্ড থেকে যাত্রা শুরু করেছিল RMS টাইটানিক। তখন কেউ কল্পনাও করতে পারেননি কী পরিনতিটাই না অপেক্ষা করছে পৃথিবীর সবথেকে বিলাসবহুল জাহাজটির। গভীর সমুদ্রের তলদেশে ঘুমিয়ে রয়েছে কত স্বপ্ন। প্রেম, ভালোবাসার ইতিহাস। কিন্তু তা আর কতদিন? টাইটানিকের কঙ্কালে যে বাসা বেঁধেছে সামুদ্রিক ব্যাকটেরিয়া। ঘুমিয়ে থাকা সব স্বপ্নই শেষ করে দেওয়ার কাজ শুরু করেছে সামুদ্রিক ঘুণপোকারা।
আরও পড়ুন, LIVE VIDEO: অবতরণ করতেই দাউ দাউ করে জ্বলে উঠল গোটা বিমান!