ওয়েব ডেস্ক : ফ্রান্সের নিসের ISIS-এর হত্যালীলার রেশ কাটতে না কাটতেই সেনা অভ্যুত্থানের চেষ্টায় উত্তপ্ত হয় ওঠে তুরস্ক। আঙ্কারা, ইস্তানবুল সহ একাধিক জায়গায় শুক্রবার রাত থেকে দফায় দফায় চলে গুলি। বিদ্রোহী সেনার একাংশ। সংঘর্ষে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৫। আহত দেড় হাজারের বেশি। তবে, গত ২৪ ঘণ্টায় কড়া হাতে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে তুরস্ক সরকার। ইতিমধ্যেই কয়েকশো সেনা আত্মসমর্পণ করেছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ২ হাজার ৮৩৯ জন বিদ্রোহী সেনা কর্মী ও অফিসারকে। প্রধানমন্ত্রী বিনালি ইলদিরিম জানয়েছেন, তুরস্কের নিয়ন্ত্রণ পুরপুরি গণতান্ত্রিক সরকারের হাতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তবে প্রশ্ন উঠছে, অভ্যুত্থানের চেষ্টার পিছনে উস্কানি কার?


খোঁজ চালাচ্ছে তুরস্ক সরকার। তবে মার্কিন প্রশাসনের কাছে পেনসিলভেনিয়ায় বসবাসকারি ধর্মগুরু ফেতুল্লাহ গুলেনকে গ্রেফতারের আর্জি জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট এরডোগান। যদিও পরিকল্পনামাফিক এরডোগানই এই অভ্যুত্থান ঘটিয়েছেন বলে পাল্টা অভিযোগ তুলেছেন ওই ধর্মগুরু। অভ্যুত্থান ব্যর্থ হওয়ার পরেই একটি ব্ল্যাক হক হেলিকপ্টারে তুরস্ক থেকে গ্রিসে গিয়েছেন আট সেনা অফিসার। গ্রিসে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন তাঁরা। ওই সেনা অফিসারদের প্রত্যর্পণের দাবি জানিয়েছে তুরস্ক।  আমেরিকা সহ একাধিক পশ্চিমী দেশ আপাতত তুরস্কের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে।