ওয়েব ডেস্ক: একই গর্ভে দুই ভ্রূণ। দুই ভ্রূণের একসঙ্গে বেড়ে ওঠা, গর্ভাশয়ে ঘুরে বেড়ানো। ভূমিষ্ঠও হল একসঙ্গে, কেবল সময়ের রয়েছে সামান্য ফারাক। গোটা বিশ্ব এই দুই ভ্রূণের পরিচিতি দেয় যমজ সন্তান নামে। মানে যমজ সন্তানের বাবা আলাদা দুই ব্যক্তি। সেই যমজ সন্তানের মা স্বীকারও করেছেন এ কথা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 এই ঘটনা সচরাচর ঘটে না। তবে এমনটা ঘটেছে অনেকের ক্ষেত্রেই। যখন একই ভ্রূণে দুটি ডিম একই সঙ্গে বেড়ে ওঠে তখন এমনটা হয়, এটাই বিজ্ঞানের ব্যাখ্যা। কিন্তু একই গর্ভাশয়ে দুই ধরনের শুক্রাণু থেকে যমজ সন্তানের জন্ম, সারা বিশ্বে নজিরবিহীন। ভিয়েতনামে এক মহিলা যমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, কিন্তু দুই শিশুর DNA টেস্ট করে দেখা যাচ্ছে তাঁদের রক্তের ক্রোমোজোম  আলাদা। অর্থাৎ দুই পুরুষের শুক্রাণু মাতৃগর্ভাশয়ে একই সঙ্গে বেড়ে উঠেছে। চিকিৎসকরা বলছেন, গর্ভাশয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দুই ব্যক্তির শুক্রাণুর প্রবেশের কারণেই এমনটা হয়েছে।


এর আগে এমন ঘটনা ঘটেছে ২ বার-


২০১৫ সালে আমেরিকার নিউ জার্সিতে যমজ কন্যা সন্তানের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছিল।


এই ঘটনা পৃথিবীতে প্রথম ঘটে, ২০১০ সালে। তুরস্কতে ঠিক একই রকমভাবে যমজ সন্তানের জন্ম হয়েছিল যাদের ক্রোমোজোম ছিল আলাদা।