নিজস্ব প্রতিবেদন: পূর্ব ইউক্রেনের ডোনেৎসক এবং লুগানসককে গতকালই ‘স্বাধীন’ ঘোষণা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। রাশিয়ার হাতে কোনও ভাবেই নিজেদের ভূখণ্ড তুলে দেওয়া হবে না। পাল্টা জানিয়েছে ইউক্রেন। ডোনেত্সদক এবং লুহানৎসককে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য রাশিয়ার পদক্ষেপের নিন্দা করে, মঙ্গলবার জাতিসংঘে ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত মস্কোকে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার পাশাপাশি দখলদার সেনাদের অবিলম্বে সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাশিয়া বিচ্ছিন্ন অঞ্চল ডোনেৎসক এবং লুগানসকের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরই এই অঞ্চলে উত্তেজনা বেড়ে গিয়েছে।যার ফলে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের আবহকে আরও উস্কে উঠেছে। এরপরই ইউক্রেন-রাশিয়া সংক্রান্ত জরুরি বৈঠকে রাষ্ট্রসংঘকে ইউক্রেন জানায়  "আমরা রাশিয়াকে আলোচনার টেবিলে আসার দাবি জানাচ্ছি। ইউক্রেনের ভূখণ্ডে অতিরিক্ত রাশিয়ান দখলদারী ও সেনা মোতায়েনের আদেশের নিন্দা জানাচ্ছি। অবিলম্বে রুশ সেনা প্রত্যাহারের দাবি জানাই।"


ইউক্রেনের প্রতিনিধি আরও বলেন, "যে দেশটি ১৯৯১ সালে জাতিসংঘের সনদকে বাইপাস করে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যপদ দখল করেছিল। যে দেশটি ২০১৪ সালে ইউক্রেনের কিছু অংশ দখল করেছিল। সেই দেশের কারণেই আজ, জাতিসংঘের পুরো সদস্যপদ আক্রমণের মুখে।"


অন্যদিকে সম্প্রতি ক্রেমলিনে বসে ডোনেত্সদক এবং লুহানৎসকের ‘বিদ্রোহী’ নেতাদের সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতা এবং বন্ধুত্বের চুক্তি স্বাক্ষর করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। পুতিন অভিযোগ করেন, পূর্ব ইউক্রেনে অভিযান চালানোর চেষ্টা করছে ইউক্রেন। সেই পরিস্থিতিতে অবিলম্বে কিয়েভকে মস্কোপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ বন্ধ করতে বলেন পুতিন। পরোক্ষভাবে তিনি যুদ্ধের হুঁশিয়ারিও দেন।


আরও পড়ুন, Ukraine Crisis: Ukraine-র বিচ্ছিন্নতাবাদী এলাকার স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি Putin-র


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)