নিজস্ব প্রতিবেদন: দুর্ঘটনা নয়, ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতেই ইউক্রেনের যাত্রীবাহী বোয়িং-৭৩৭ বিমানটি ধ্বংস হয়েছে। স্বীকার করে নিল তেহরান। ফলে ইরানের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংঘাত এবার নতুন মাত্রা পেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মাখনে ডোবানো হচ্ছে ফাঁসির দড়ি, আধ ঘণ্টা ঝুলিয়ে রাখা হবে নির্ভয়ার দোষীদের


বুধবার ১৭০ জন যাত্রী ও ১০ ক্রু নিয়ে তেহরানের কাছে ইমাম খোমেইনি বিমানবন্দর থেকে ওড়ার পরই  ভেঙে পড়ে বিমানটি। প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি থেকেই মারাত্মক ওই দুর্ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর ওই বিমান ধ্বংসের পেছনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হামলার একটা পরোক্ষ প্রভাব থাকতে পারে বলে ইরানের তরফে বলা চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু চাপে পড়ে তেহরান স্বীকার করে নিতে বাধ্য হল ওই মারাত্মক ঘটনা ঘটেছে তাদের ভুলেই।



ইরানের সরকারি টেলিভিশনে শনিবার জানানো হয়েছে, বুধবার ইরানের সেনা ছাউনির খুব কাছ ঘেঁসে উড়ছিল বিমানটি। তখনই নিরাপত্তাবাহিনীর ভুলে ওই ঘটনা ঘটে। এক্ষেত্রে ওইসময় নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকা আধিকারিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


ওই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন  ইরানের বিদেশমন্ত্রী জাবাদ জারিফ। টুইট করে তিনি লিখেছেন, ইরানের ইতিহাসে অত্যন্ত দুঃখের দিন। প্রাথমিক তদন্ত দেখা যাচ্ছে, মার্কিন বাহিনীর আগ্রাসনের সময়ে মানুষের ভুলে এই ঘটনা ঘটেছে। নিহতদের পরিবারের প্রতি আমরা সমবেদনা জানাচ্ছি।



আরও পড়ুন-ফের জাঁকিয়ে শীত রাজ্যজুড়ে, একধাক্কায় অনেকটাই নামল পারদ


উল্লেখ্য, বুধবার ওই ঘটনা ঘটার পরই একটি দাবি উঠেছিল, ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতেই বিমানটি ধ্বংস হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সেসময় দাবি করেছিল, ইরানই গুলি করে নামিয়েছে ওই বিমান।