নিজস্ব প্রতিবেদন: কাশ্মীরে ৩৭০ অনুচ্ছেদ রদের পর রাষ্ট্রসঙ্ঘের শরণাপন্ন হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। কিন্তু কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চায়নি মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের অফিস। সবপক্ষকে সংযত থাকার বার্তা দিয়েছে তারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুধবার কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির সঙ্গে পর্যালোচনা বৈঠকে বসেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান। ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও আধোগামী করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। একইসঙ্গে কাশ্মীরে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার নিয়ে তারা রাষ্ট্রসঙ্ঘের শরণাপন্ন হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারত সরকার অবশ্য প্রথম থেকে বলে আসছে, কাশ্মীরে ৩৭০ অনুচ্ছেদ ভারতীয় সংবিধান অংশ। এটা দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। 



বর্তমান প্রেক্ষাপটে এদিন কাশ্মীর নিয়ে বেশ সংযত বিবৃতি দিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘের অফিস। তারা জানিয়েছে, রাষ্ট্রসঙ্ঘ উদ্বেগজনক পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে। মহাসচিব, সব পক্ষকেই সংযত থাকতে বলেছেন। আপাতত এটুকুই বলা যায়।  
     
একইসঙ্গে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মানবাধিকার পরিষদের মন্তব্য, নেতাদের আটক, যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধে তারা উদ্বিগ্ন। জম্মু-কাশ্মীর থেকে প্রায় কোনও তথ্যই বাইরে আসছে না। এটা যথেষ্ট চিন্তার। 


এসবের মধ্যেই নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী মালালা ইউসুফজাই টুইট করেছেন, কাশ্মীরের শিশু-মহিলাদের সুরক্ষা নিয়ে তিনি চিন্তিত। তাঁর আশা, সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষই বিষয়টি মাথায় রাখবে। যত মতভেদই থাকুক না কেন মানবাধিকার, শিশু-মহিলাদের সুরক্ষায় সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। শান্তির পথেই, কাশ্মীর সমস্যার সমাধান, লক্ষ্য হওয়া উচিত।  


আরও পড়ুন- আগে সন্ত্রাসে লাগাম টানুন, ইমরানকে অস্বস্তিতে ফেলে বার্তা দুই মার্কিন সেনেটরের