জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: পাকিস্তানের সঙ্গে চিনের যোগাযোগ নতুন কিছু নয়। আর সেই যোগাযোগের অন্যতম অভিমুখ অবশ্যই ভারত। এবার যে-খবর প্রকাশ্যে এল, তা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে রীতিমতো উদ্বেগের। মার্কিন বিদেশ দফতর জানাল, গোটা বিশ্বের সংবাদমাধ্যমগুলির উপর প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা চালাচ্ছে চিন! আর চিন এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে পাকিস্তানে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Nobel Prize in Chemistry: রসায়নে নোবেল এনে দিল ড্রয়িং রুম থেকে হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার!


জানা গিয়েছে, পাক মিডিয়ার উপর চিন ইতিমধ্য়েই তাদের নিয়ন্ত্রণ যথেষ্ট পরিমাণে কায়েম করতে পেরেছে। অন্তত তেমনই দাবি আমেরিকার। তাদের এমনও অভিযোগ যে, চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর মিডিয়া ফোরামের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে তথাকথিত মিথ্যা তথ্য নিয়ন্ত্রণ করছে চিন। ২০২১ সালে এই চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর মিডিয়া ফোরাম তৈরি করেছিল চিন। তার কারণও ছিল। শোনা যাচ্ছিল, সেই সময়টায় বা তার আগে পাকিস্তানে চিন-বিরোধী ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছিল। সেই সময় এই ফোরামের মাধ্যমে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের উপর নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল চিন।


মার্কিনিদের মতে, এই প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য ছিল জনমতকে প্রভাবিত করা। সেই সঙ্গে পাকিস্তানে নিয়মিত চিনা দূতাবাসের মতামত প্রকাশ করা এবং চিন সম্পর্কে পাক জনসাধারণের সমালোচনা বন্ধ করা।


আরও পড়ুন: Nobel Prize in Physics: পুরস্কৃত ৩ বিজ্ঞানী! এবারের পদার্থবিদ্যায় নোবেলে কি তাহলে 'আলো আমার আলো'?


তবে ভালোর মধ্যে এটাই যে, শোনা গিয়েছিল, পাকিস্তান চিনের এই প্রস্তাবটিকে তেমন গুরুত্ব দেয়নি। তবে, তাতে চিনের অপরাধ কমে না। অন্য কোনও দেশের অভ্যন্তরীণ তথ্যভাণ্ডারের উপর চিনের সরাসরি নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার চেষ্টার অন্যতম নজির বলে এটিকে অভিহিত করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)