নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সামলে তৃতীয় আঘাতের আতঙ্কে কাঁপছে আমেরিকা-সহ গোটা বিশ্ব। এই পরিস্থিতিতে নয়া মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে মাঙ্কিপক্স(monkeypox)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

Centers for Disease Control and Prevention (CDC) সূত্রে খবর, টেক্সাসের এক বাসিন্দার শরীরে এই ভাইরাসের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। সম্প্রতি নাইজেরিয়া থেকে যিনি ফিরেছিলেন। বর্তমানে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ডালাসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একই সঙ্গে বিমান বন্দর ও স্বাস্থ্য দফতরকেও সতর্ক করেছে Centers for Disease Control and Prevention (CDC) কর্তৃপক্ষ। গত ৮ জুলাই নাইজেরিয়া থেকে আটলান্টা এবং ৯ জুলাই আটলান্টা থেকে ডালাসগামী বিমানে সফররত কোন কোন যাত্রী আক্রান্তের সংস্পর্শে এসেছে, সেই খোঁজ শুরু হয়েছে। পাশাপাশি, আতঙ্কিত না হওয়ার উপদেশ দিয়েছে প্রশাসন। শেষবার ২০০৩ সালে আমেরিকায় মাঙ্কিপক্স (monkeypox)-এর প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। যাতে আক্রান্ত হন ৪৭ জন।


আরও পড়ুন: kidnapped: অপহৃত Afghan ambassador-এর কন্যার উপর করা হয় অত্যাচারও! পাকিস্তানের উপর ক্ষুব্ধ আফগানিস্তান


আরও পড়ুন: শান্তির খোঁজে দোহায় বৈঠকে আফগান সরকার ও তালিবান


মাঙ্কিপক্স (monkeypox)কী?


করোনার মতোই মাঙ্কিপক্স(monkeypox) হল একটি ভাইরাসবাহিত রোগ। পশুদের শরীরে এই ভাইরাস থাকে।Centers for Disease Control and Prevention (CDC)-এর মতে, শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমেই মানুষের শরীরে এই ভাইরাস ঢুকে পড়ে। এর থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় মাস্ক পরা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-র মতে, মূলত মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকায় এই রোগ দেখা যায়। সাধারণ পক্সের মতোই এই ভাইরাসের ফলেও শরীরে লাল গুটি হয়।