ভারতকে বাষট্টির থেকেও তিক্ত শিক্ষা দেওয়া হবে, হুমকি চিনা রাষ্ট্রীয় প্রচারযন্ত্রের
১৯৬২ সালের তুলনায় ভারতকে এবার আরও তিক্ত শিক্ষা দিতে হবে, এমনটাই বলা হল চিনা রাষ্ট্রীয় প্রচার যন্ত্রের মাধ্যমে। সিকিম সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি অরুণ জেটলি বলেছিলেন, চিন যেন না ভাবে যে আজকের ভারত বাষট্টির ভারত নয়। এবার জেটলির সেই মন্তব্যেরই পাল্টা দিল বেজিং। বলা হল, `আমারা অবশ্যই নয়া দিল্লিকে আরও তেঁতো শিক্ষা দেব...যদি সেনা সংঘাতে জড়ায় তাহলে ১৯৬২-এর তুলনায় ভারতকে অনেক বেশি মূল্য চোকাতে হবে`। পাশাপাশি কমিউনিস্ট প্রচার যন্ত্রে আরও বলা হয়েছে, চিনা লাল ফৌজ ভারতীয় সেনাকে তাদের এলাকা থেকে `কিকড্ আউট` করে দেবে এবং ভারত দুনিয়ার সামনে নির্লজ্জের মতো ব্যবহার করছে।
ওয়েব ডেস্ক: ১৯৬২ সালের তুলনায় ভারতকে এবার আরও তিক্ত শিক্ষা দিতে হবে, এমনটাই বলা হল চিনা রাষ্ট্রীয় প্রচার যন্ত্রের মাধ্যমে। সিকিম সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে সম্প্রতি অরুণ জেটলি বলেছিলেন, চিন যেন না ভাবে যে আজকের ভারত বাষট্টির ভারত নয়। এবার জেটলির সেই মন্তব্যেরই পাল্টা দিল বেজিং। বলা হল, "আমারা অবশ্যই নয়া দিল্লিকে আরও তেঁতো শিক্ষা দেব...যদি সেনা সংঘাতে জড়ায় তাহলে ১৯৬২-এর তুলনায় ভারতকে অনেক বেশি মূল্য চোকাতে হবে"। পাশাপাশি কমিউনিস্ট প্রচার যন্ত্রে আরও বলা হয়েছে, চিনা লাল ফৌজ ভারতীয় সেনাকে তাদের এলাকা থেকে 'কিকড্ আউট' করে দেবে এবং ভারত দুনিয়ার সামনে নির্লজ্জের মতো ব্যবহার করছে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৮শে জুন চিনের তরফ থেকে ভারতকে 'সাবধান' করে বলা হয়, 'ভারত যেন উদ্ধত আচরণ না করে'। এর আগের দিন সিকিম সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের অভিযোগ তোলা হয় ভারতীয় সেনার পক্ষে। অভিযোগে বলা হয়, চিনা সেনার একটি দল ভারতীয় ভুখণ্ডে বেশ কিছুটা ঢুকে দুটি বাঙ্কার গুড়িয়ে দিয়েছে। যদিও চিন অভিযোগ অস্বীকার করেছে, তাদের পাল্টা দাবি ভারতীয় সেনাই চিন সীমান্ত অতিক্রম করে। (আরও পড়ুন- মহাকাশ প্রতিযোগিতায় ফের গোহারা হারল চিন)