ধ্বংসযজ্ঞে অশরীরে হাজির খোদ `মহামানব`
ছবিটা দেখে চমকে উঠলেন! হ্যাঁ, আমার আপনার মতই গোটা এডিনবার্গের শহরবাসীরা অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। একটা বেশ পুরনো কয়লা চালিত পাওয়ার স্টেশন ধ্বংস করার জন্য বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল। এই ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে হাজির ছিলেন বহু মানুষ। পুরো পাওয়ার স্টেশনটা নিমেষে ধ্বংস করার জন্য ১৬০ কেজি নাইট্রোজেন-গ্লিসারিন বিস্ফোরকের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু বিস্ফোরণের পরেই সবাই অবাক। ধোঁয়ার মধ্যে তৈরি হল পুরো একটা বড়সড় মানুষের চেহারা। এমনভাবে সেই ধোঁয়া মানবটির অবয়ব তৈরি হল যে মনে হতে লাগল সে এগিয়ে আসছে। ছবিতেই পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে সম্পূর্ণ একটা বড় মানুষের প্রতিকৃতি তৈরি হয়েছে। তবে এই অবয়ব মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্যই স্থায়ী ছিল। তারই মধ্যেই অবশ্য বহু ছবি উঠে গিয়েছে। এবং তা সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোডের পর ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধোঁয়া মানবের নাম রাখা হয়েছে মহামানব।
ওয়েব ডেস্ক: ছবিটা দেখে চমকে উঠলেন! হ্যাঁ, আমার আপনার মতই গোটা এডিনবার্গের শহরবাসীরা অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। একটা বেশ পুরনো কয়লা চালিত পাওয়ার স্টেশন ধ্বংস করার জন্য বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল। এই ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে হাজির ছিলেন বহু মানুষ। পুরো পাওয়ার স্টেশনটা নিমেষে ধ্বংস করার জন্য ১৬০ কেজি নাইট্রোজেন-গ্লিসারিন বিস্ফোরকের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু বিস্ফোরণের পরেই সবাই অবাক। ধোঁয়ার মধ্যে তৈরি হল পুরো একটা বড়সড় মানুষের চেহারা। এমনভাবে সেই ধোঁয়া মানবটির অবয়ব তৈরি হল যে মনে হতে লাগল সে এগিয়ে আসছে। ছবিতেই পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে সম্পূর্ণ একটা বড় মানুষের প্রতিকৃতি তৈরি হয়েছে। তবে এই অবয়ব মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্যই স্থায়ী ছিল। তারই মধ্যেই অবশ্য বহু ছবি উঠে গিয়েছে। এবং তা সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোডের পর ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধোঁয়া মানবের নাম রাখা হয়েছে মহামানব।
১৯৬৭ সালে এই পাওয়ার স্টেশনটি তৈরি হয়েছিল। এখানে কাজ করত ১০ হাজার মানুষ। গোটা শহরের বিদ্যুত্ এই পাওয়ার স্টেশনের মাধ্যমেই হত। কিন্তু কার্বনের ব্যবহার কমানোর উদ্দেশ্যে এই পাওয়ার স্টেশন ভেঙে ফেলে হাওয়া বিদ্যুতের জন্য নতুন করে তৈরি হওয়ার লক্ষ্যে ধ্বংসযজ্ঞের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।