ওয়েব ডেস্ক: ঠিক রাত বারোটায় ঘড়িটা ঢং করে বাজার অপেক্ষা। বড়দিনের চৌকাঠে পা। পৃথিবী আজ রঙিন। নিশ্চিতভাবে আরও রঙিন হবে আগামিকাল। তার আগের রাতে উচ্ছ্বাস ঠিকরে পড়ছে দুনিয়াজুড়ে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কনকনে ঠান্ডায় রাশিয়ার বৈকাল লেকের নিচে জমে উঠেছে পার্টি। সান্টা সেজে ডুবুরির ডুব। জমাট ঠান্ডাকে থোড়াই কেয়ার বড়দিনের উষ্ণতার। আইসিসকে হুটআউট করে দেওয়ার পর এই প্রথম ক্রিসমাস জমজমাট ইরাকে। মসুলের কাছে বারতেলা গ্রামে বড়দিন বরণ করে নিতে তৈরি গ্রামবাসীরা। জঙ্গি আতঙ্ক সরিয়ে মসুল আজ উত্সবের মেজাজে তরতাজা।


আরও পড়ুন- ওবামার হাত ধরে আমেরিকায় নজরদারি মুক্ত মুসলিমরা


যিশুর জন্মস্থান বেথলেহেম তো একদম কোমর বেঁধে তৈরি। নেটিভিটি এলাকার গির্জায় প্রার্থনার সুর। ফ্লোরিডার টাম্পার লাউরি পার্ক চিড়িয়াখানায় মন ভাল করা ছবি। বিলুপ্ত প্রজাতির প্রাণীদের বড়দিনের উপহার। তা নিয়েই মেতে উঠল ওরা। মার্কিন মুলুক তো ছুটির মুডে। শিকাগোর ও'হারা বিমানবন্দরে পর্যটকদের ঢল। বরফভেজা রাস্তায় ক্রিসমাস সেলিব্রিশনে মাততে তৈরি গোটা মার্কিন মুলুক।


আরও পড়ুন- জঙ্গিদের এক নম্বর টার্গেট এখন ইউরোপ


ফিনল্যান্ডের বাড়ি থেকে সান্টা আসছে স্লেজে চড়ে। দুনিয়াজুড়ে কচিকাঁচাদের হাতে উপহার তুলে দেবে আজ রাতেই। গভীর রাতে। ভোরে উঠে সেই উপহার হাতে পেয়ে আহ্লাদে আটখানা হবে ছোট্টরা।