ওয়েব ডেস্ক: চার গ্রামবাসী গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরেই  ফের অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে  ভাঙড়। বিক্ষোভকারীদের রোষ আছড়ে পড়ে পুলিসের গাড়িতে। পোড়ানো হয় একের পর গাড়ি। রাতেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে ব্যারিকেড। আশঙ্কায় থমথমে ভাঙড়। গ্রামবাসীদের দাবি, পুলিসের গুলিতেই মৃত্যু হয়েছে দুজনের। যদিও অভিযোগ মানতে নারাজ পুলিস।  আরও পড়ূন- ভাঙরে জমি আন্দোলনে পুলিসের গুলি, গলায় গুলি খেয়ে মৃত্যুমুখী এক আন্দোলনকারী 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ক্ষোভের আগুনে জ্বলছিল ভাঙড়। ঘি পড়ল বিকেলে। আচমকাই চলল গুলি। তলপেটে গুলি লাগে মফিজুল ইসলামের। রাতে SSKM-এ মারা যান মফিজুল। গুলিবিদ্ধ আকবর মোল্লাকে রক্তাক্ত অবস্থায় SSKM-এ নিয়ে আসা হয়। আর চারজন বিক্ষোভকারীর গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর ছড়াতেই বিস্ফোরণ।মুহুর্তের মধ্যে তৈরি হয়ে গেল ব্যারিকেড। 


 


লাঠি হাতে বিক্ষোভকারীদের টার্গেট তখন পুলিসের গাড়ি। ক্ষোভের আগুনে পুড়ল একের পর এক গাড়ি। কয়েকটি ঠেলে ফেলে দেওয়া হল জলে। কিন্তু, হঠাত্‍ করে গুলি চলল কেন? চালালই বা কে?গ্রমাবাসীদের একাংশের দাবি গুলি চালিয়েছে পুলিসই। যদিও, অভিযোগ মানছে না পুলিস। এডিজি আইনশৃঙ্খলা অনুজ শর্মার দাবি, পুলিস গুলি চালায়নি। বহিরাগতরা গুলি চালিয়েছে। আর গুলি নিয়ে দড়ি টানাটানির মধ্যেই সন্ধেয় নতুন করে উত্তেজনা। পুলিসি অভিযানের আশঙ্কায় রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড। মোড়ে মোড়ে আগুন।