সোমবার  দক্ষিণবঙ্গে  মরসুমের প্রথম কালবৈশাখীতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮। বাজ পড়ে মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের। হাওড়ায় বিদ্যুত্‍স্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন আরও একজন। দুপুর থেকেই  কালো মেঘে ছেয়ে যায়  আকাশ।  ঝড়-বৃষ্টির তান্ডব চলে  বীরভূম, বাঁকুড়া,বর্ধমান, মুর্শিদাবাদে।  রানিগঞ্জ ও দুর্গাপুরে বাজ পড়ে মোট ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। মুর্শিদাবাদ জেলায় বাজ পড়ে মারা গেছেন ৩ জন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চৈত্র মাঝামাঝি বোধন হল কালবৈশাখির। দুপুর থেকেই মেঘলা আকাশ। ঘন কালো শহরের স্কাইলাইন। দুপুরেই অকাল সন্ধ্যে। মরসুমের প্রথম কালবৈশাখির দাপটও মন্দ ছিল না। সন্ধের পর বৃষ্টি নামে কলকাতায়। যানজটে সাময়িক দুর্ভোগে পড়েন নিত্যযাত্রীরা। জেলাতেও দাপট দেখিয়েছে কালবৈশাখি। দক্ষিণবঙ্গে বীরভূম,বর্ধমান, মুর্শিদাবাদে দুপুরের পর থেকেই বইতে থাকে ঝোড়ো হাওয়া। সঙ্গে বজ্র বিদ্যুত সহ মুষলধারে বৃষ্টি।
 
উত্তরবঙ্গেও ঝড়ের প্রকোপে উত্তরদিনাজপুরের গোয়ালপোখরের এক ও দুনম্বর ব্লকে ফসলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বেশকিছু কাঁচা ঘরবাড়িও ভেঙে পড়ে। বিস্তীর্ণ এলাকায় বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।