ওয়েব ডেস্ক: সকাল বেলা উঠে ইষ্ট দেবতাকে রোজ ফুল মিষ্টি। তারপর নিয়মভঙ্গ। ভোটপুজোতেও নিয়ম ভেঙেছেন সকাল সকাল। পাঞ্জাবিতে জোড়া ফুলের ব্যাচ নিয়ে ভোটদান। দিন শেষে বুঝিয়ে দিয়েছেন অনুব্রত আছেন অনুব্রততেই। তাঁর গড়ে তিনিই শেষ কথা। অনুব্রত মানেই ভোটের চমক। গুড়-জল বিতর্ক। অক্সিজেন-নাইট্রোজেন তরজা। বিতর্ক, চাপানউতোর, বিরোধীদের হাজারো অভিযোগ। বেলাগাম অনুব্রতকে লাগাম দিতে ভোটের আটচল্লিশ ঘণ্টা আগে কমিশনের দাওয়াইয়ে নজরবন্দি বীরভূমের দাপুটে নেতা। আধা সেনার নজরের সঙ্গে ভোটের দিন তামাম সংবাদ মাধ্যমেরও চোখ যে কেষ্টর ওপরে থাকবে তা আর আশ্চর্য কী?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ধোপদুরস্ত সাদা পাঞ্জাবির বুকে দলীয় প্রতীক চিহ্ন। তা নিয়েই মেয়েকে নিয়ে গটগট করে ঢুকে গেলেন ভোটকেন্দ্রে। ফের নিয়মভঙ্গ। বিরোধীদের কমিশনে নালিশ। কেষ্ট কিন্তু নির্বিকার। অম্লানবদনে স্বীকার করলেন ভুল হয়েছে। ভাঙবেন,তবু মচকাবেন না...দোষ ঠেললেন প্রিসাইডিং অফিসারের কাঁধে। অনুব্রতর নিয়মভঙ্গে সুর চড়িয়েছেন বিরোধীরাও। বেলা বাড়তেই তপ্ত বীরভূমের লালমাটি।
গুড়-বাতাসা দাওয়াই? কোনও সন্ত্রাস নেই,শান্তিপূর্ণ ভোট...ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট, আধা সেনার কড়া নজর নিয়েই নিজের গড়ে নিজের মেজাজেই কাটালেন অনুব্রত। প্রমাণ করলেন অনুব্রত আছেন অনুব্রতেই।