ওয়েব ডেস্ক: শিক্ষার অধিকার। কথাটার মানে বোঝার বয়স হয়নি মুসকানের। তবে, বার্থ সার্টিফিকেটের অভাবে স্কুলে ভর্তি হতে না পেরে ওর জন্য এই শব্দবন্ধ পরিণত হয়েছিল প্রহসনে। চব্বিশ ঘণ্টার খবর দেখে উদ্যোগী হন সাংসদ শিশির অধিকারী। মুসকানের স্কুলে ভর্তি, বার্থ সার্টিফিকেট নিয়ে আশ্বাস দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার সকালে চব্বিশ ঘণ্টায় মুসকানের খবর সম্প্রচার হতেই টনক নড়ে প্রশাসনের। মুসকানকে স্কুলে ভর্তি করাতে উদ্যোগ নেন কাঁথির সাংসদ শিশির অধিকারী। স্থানীয় পদিমা-দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান গোপাল পাত্র মুসকানের বাড়ি গিয়ে আশ্বাস দেন বার্থ সার্টিফিকেট ও স্কুলে ভর্তি - দুয়ের ব্যবস্থাই করবেন তিনি।  


মা-মেয়ের নিরাপত্তার কোনও অভাব যাতে না হয় সেজন্য প্রমীলা দেবীকে ফোন করেন দিঘা থানার ওসি। মুসকানের বার্থ সার্টিফিকেটের জন্য লাগবে আদালতের হলফনামা। দরখাস্ত পৌছতে হবে এসডিও অফিসে। এসব যাতে সুষ্ঠুভাবে হয় সেজন্য গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্যকে দায়িত্ব দিয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান।