ব্যুরো: সাত্তোরের নির্যাতিতার দল বদল আটকাতে মরিয়া রাহুল সিনহারা। জয় ব্যানার্জিকে দিয়ে কাজ না হওয়ায় আসরে ফের রূপাই ভরসা। রবিবারের বিক্ষুব্ধ সমাবেশে নির্যাতিতা যোগ দেবেন কিনা, তা নিয়ে রীতিমতো উদ্বেগে বিজেপি।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চললেন নির্যাতিতাও? রাহুল সিনাহার ফোন পেয়ে ছুটে যান জয় ব্যানার্জি। কলকাতায় কৈলাস বিজয় বর্গীয়র সঙ্গে নির্যাতিতার কুড়ি মিনিটের বৈঠক।  তারপরও কি বরফ গলল?


হঠাত্ করেই এক গ্রামের মহিলার দলবদল নিয়ে কেন এতটা চিন্তিত বিজেপির তাবড় তাবড় নেতারা?  বীরভূমে প্রতিবাদের তিন মুখ। জারিনা বিবি, হৃদয় ঘোষ, নির্যাতিতা মহিলা। হৃদয় ঘোষ এবং নির্যাতিতা মহিলা দুজনেই ছিলেন বিজেপিতে। রাজ্য রাজনীতিতে এঁরাই হয়ে ওঠেন বিজেপির তুরুপের তাস। হাতছাড়া হৃদয় ঘোষ। 


এবার নির্যাতিতাও দল ছাড়লে বিজেপির হাতে পড়ে থাকবে পেনসিল। বিজেপির আন্দোলনের আঁতুরঘর পাড়ুইয়ে এই হাল কেন, কী জবাব দেবেন রাহুল সিনহারা? 


ষোল তারিখ বিক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীরা পাড়ুইয়ে সভা করে তৃণমূলে যাওয়ার কথা ঘোষণা করবেন। সেখানে থাকার কথা নির্যাতিতারও। ফলে তাঁকে আটকাতে মরিয়া বিজেপি। রূপার বদলে জয়কে নামিয়ে লাভ হয়নি রাহুলের। তাঁর অনুরোধেই  আসরে এবার রূপা গাঙ্গুলি। তারপরেও কী আটকানো যাবে নির্যাতিতার সভায় যাওয়া? পারলে ভাল। না হলে আরও একটা ব্যর্থতার দায় নিতে হবে রাহুলকেই।