ওয়েব ডেস্ক: ব্যাকফুটে বিজেপি। মানুষের কাছে ভাবমূর্তি খারাপের আশঙ্কা। সঙ্গে,  জুহি চৌধুরীকে নিয়ে মতানৈক্য। দত্তক ব্যবসায় দলের নাম জড়ানোয় বিপাকে পদ্ম শিবির।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সারদা-নারদার প্রসঙ্গ তুলে এতদিন তৃণমূলকে বিঁধে এসেছে বিজেপি। এ বার শিশু দত্তকের বেআইনি ব্যবসায় দলের নাম জড়ানোয় অস্বস্তিতে গেরুয়া শিবির। ফেরার নেত্রী জুহি চৌধুরী। রাজ্য সভাপতি যাই বলুন না কেন, জুহির নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া যে ভাল। বার্তা নয়, তা আড়ালে-আবডালে স্বীকার করছেন বিজেপি নেতারা। এ বার অস্বস্তি আরও এককাঠি ওপরে।


সাংসদ রূপা গাঙ্গুলি এবং রাজ্য BJP-র পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় অবশ্য সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। নেতানেত্রীরা না মানলেও বিজেপি কিন্তু বিষয়টি মোটেই ঝেড়ে ফেলতে পারছে না। কোণঠাসা পরিস্থিতিতে পাল্টা আক্রমণে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টায় তারা।


শিশুপাচার কাণ্ডে বিজেপির মধ্যেই প্রশ্ন উঠছে দলে এত বিচ্যুতি কেন?


দীর্ঘদিন দল করে, RSS-এর কাজ করেও নেতা হওয়া যাচ্ছে না। অথচ কয়েকদিন দলে এসেই অনেকে নেতানেত্রী হয়ে যাচ্ছেন। অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের অন্দরেই। জুহি চৌধুরীকে নিয়ে দলে মতানৈক্য। একদিকে ঘরের কোন্দল। অন্যদিকে জনমানসে ভাবমূর্তি খোয়া যাওয়ার আশঙ্কা। ঘাড়ের ওপর প্রশাসন, শাসকদলের চাপ। সব মিলিয়ে বাংলায় বেশ বিপাকে পার্টি উইথ আ ডিফারেন্স।


জেলার নার্সিংহোমগুলিতেও নজরদারি শুরু করল প্রশাসন