বিক্ষিপ্ত কিছু হিংসা বাদ দিলে বনগাঁ-কৃষ্ণগঞ্জের ভোট মিটল মোটের ওপর শান্তিতেই। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনী বা কমিশনের নজরদারি সত্বেও বিচ্ছিন্ন রিগিংয়েরও অভিযোগ উঠল।  ক্যামেরায় ধরা পড়েছে একাধিক অনিয়মও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শেষবেলায় রক্তাক্ত হল উপনির্বাচন। ভোট দিতে যাওয়ার অপরাধে কল্যাণীর সগুনায় বিজেপি কর্মীদের মাথা ফাটল। হামলার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। উত্তেজনার শুরু  শুক্রবার সকাল থেকেই। গয়েশপুরে মারধর করে ভোটের লাইন থেকে বের করে দেওয়া হয় ভোটারদের। কাঠগড়ায় তৃণমূল। কল্যাণীতে আক্রান্ত হন  সিপিআইএমের পোলিং এজেন্ট পূর্ণেন্দু কুণ্ডু। তাঁর বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।


কৃষ্ণগঞ্জের হাঁসখালিতে বিজেপি প্রার্থী মানবেন্দ্র রায়কে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। কমিশনের নজরদারি, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা সত্বেও ছাপ্পা-রিগিংয়ের অভিযোগ এড়ানো যায়নি। হরিণঘাটা মহাবিদ্যালয়ের আদর্শ ভোটগ্রহণ কেন্দ্রেই ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ। ক্যামেরায় ধরা পড়েছে অনিয়মও। গয়েশপুরে ২৩২ নম্বর বুথে এক বৃদ্ধের হয়ে ভোট দিয়ে দিয়েছেন যুবক।


আবার কৃষ্ণগঞ্জে নিয়মের তোয়াক্কা না করেই লাইন সামলেছেন তৃণমূল প্রার্থী সত্যজিত্‍ বিশ্বাস। বিজেপি এবং সিপিআইএমের থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর সরিয়ে দেওয়া হয় সংশ্লিষ্ট একশো তিপান্ন নম্বর বুথের প্রিসাইডিং অফিসারকে।