তৃণমূল বিধায়ক ও নেতাকে খুনের ছক ফাঁস!
বাগনানে তৃণমূল বিধায়ক ও পঞ্চায়েত প্রধানকে খুনের ছক ফাঁস। এই ঘটনায় গ্রেফতার এক সিপিএম কর্মী। অভিযোগ, চক্রান্তের পিছনে রয়েছে স্থানীয় সিপিএম নেতাদের একাংশ। রীতিমতো মিটিং করে সুপারি কিলারকে দিয়ে খুনের ষড়যন্ত্র হয় বলে দাবি তৃণমূলের।
ওয়েব ডেস্ক : বাগনানে তৃণমূল বিধায়ক ও পঞ্চায়েত প্রধানকে খুনের ছক ফাঁস। এই ঘটনায় গ্রেফতার এক সিপিএম কর্মী। অভিযোগ, চক্রান্তের পিছনে রয়েছে স্থানীয় সিপিএম নেতাদের একাংশ। রীতিমতো মিটিং করে সুপারি কিলারকে দিয়ে খুনের ষড়যন্ত্র হয় বলে দাবি তৃণমূলের।
বাগনানের বিধায়ক অরুণাভ ওরফে রাজা সেন এবং বাগনান ওরফুলি পঞ্চায়েত প্রধান শ্রীকান্ত সরকারকে খুনের ষড়যন্ত্র করা হয় বলে অভিযোগ। অভিযোগ, বাগনান আষাড়িয়া স্কুলে এজন্য ডাকা হয়েছিল জরুরি মিটিং। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে পুলিসের জালে ধরা পড়েছে পুলিন মণ্ডল নামে এক অভিযুক্ত। পুলিসকে দেওয়া তার বয়ান অনুযায়ী, কিছুদিন আগে অরুণ মণ্ডল, বিশ্বজিত্ মণ্ডলরা স্কুলে জরুরি মিটিংয়ের জন্য ডেকে নিয়ে যায় তাঁকে এবং শেখ হাফিজুল রহমানকে। বৈঠকে তৃণমূল বিধায়ক অরুণাভ সেন ও ওরফুলির পঞ্চায়েত প্রধান শ্রীকান্ত সরকারকে খুনের ষড়যন্ত্র হয়। খুনের জন্য সুপারি কিলারকে দেড় লক্ষ টাকা দেওয়ার কথাও হয়। বৈঠকে উঠে আসে দুই নেতা প্রদ্যুত্ ঘোষ ও প্রভাস ভৌমিকের নাম। শোনা যায়, খুনের জন্য টাকা তাঁরাই দেবেন। বৈঠকে উপস্থিত হাফিজুল মারফত গোটা ষড়যন্ত্রের খবর পৌছে যায় ওরফুলির প্রধান শ্রীকান্ত সরকারের কাছে।
এরপরই দায়ের হয় পুলিসে অভিযোগ, শুরু হয়ে যায় ধরপাকড়। ঘটনার জেরে চাপা উত্তেজনা এলাকায়। দায় এড়ানো, অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের মধ্যেই চড়ছে রাজনৈতিক উত্তাপ।