ওয়েব ডেস্ক: চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতাল। অনেক মা ও শিশুর ঠিকানা এই হাসপাতাল। আশপাশের ৩০-৪০টি গ্রামের প্রসূতিদের একমাত্র ভরসা। অথচ এখানে নেই কোনও নিরাপত্তারক্ষী। এমন নিঝুম হাসাপাতালে শিশুরা নিরাপদ তো? শিশুচুরি নিয়ে তোলপাড়ের জেরে উঠছে প্রশ্ন।কয়েকদিন আগেই খাস কলকাতায় মেডিক্যাল কলেজ থেকে শিশুচুরি নিয়ে তোলপাড় পড়ে যায়। সরকারি হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে উঠে যায় প্রশ্ন। হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে কড়া দাওয়াই দেন মুখ্যমন্ত্রী ? এতো শহরে। গ্রামের হাসপাতালের অবস্থাও রীতিমতো উদ্বেগজনক। পশ্চিম মেদিনীপুর গ্রামীণ হাসপাতাল ঘুরে নিরাপত্তার যে ছবি উঠে এল, তা উদ্বেগের।নিরাপত্তা কোথায়? চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায় উঠে এল সরকারি হাসপাতালের শুনশান চেহারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন ইন্দ্রনীল সেনের প্রতিশ্রুতি অট্টহাসকে পর্যটন মানচিত্র তুলে ধরবে সরকার


ভবনের বাইরে থেকে হাসপাতালে ঢোকার পর লম্বা রাস্তা শুনশান। কেউ কোত্থাও নেই।একতলায় গেটের পাশেই ইংরেজিতে বড় বড় করে লেখা সিকিউরিটি। কিন্তু কোনও নিরাপত্তারক্ষী বা সিভিক ভলান্টিয়ারকে চোখে পড়ল না। আতঙ্কে ভুগছেন রোগীর আত্মীয়রা। সিঁড়ি দিয়ে দোতলা উঠেও দেখা মিলল না কোনও নিরাপত্তারক্ষীর। লম্বা বারান্দায় যতদূর চোখ যায়, কেউ নেই।৬০ বেডের সরকারি হাসপাতাল। চন্দ্রকোনা ১ ও ২ নম্বর ব্লকের ৩০-৪০টি গ্রামের মানুষ আসেন এই হাসপাতালে। গড়ে ১০০-১৫০জন রোগী ভর্তি থাকেন। বহু প্রসূতি সন্তান জন্ম দেন এখানে।এই সদ্যোজাতরা কি আদৌ সুরক্ষিত? হাসপাতালের ডাক্তারের কথাতেই সংশয়। সরকারিভাবে নিরাপত্তারক্ষীর কোনও পদই নাকি নেই এই হাসপাতালে।কলকাতায় মেডিক্যাল কলেজের মতো কোনও ঘটনা এখানেও ঘটবে না তো? প্রশ্নটা জোরালো। কিন্তু সমাধান কোথায়?


আরও পড়ুন  বসিরহাটে ধুন্ধুমার, ক্ষিপ্ত জনতা পুলিসের গাড়ি ফেলে দিল নয়ানজুলিতে