ব্যুরো: বর্ধমান বিস্ফোরণের তদন্তে NIA-র পাশাপাশি এবার তদন্তে নামল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও। জেহাদি অর্থ কোনপথে রাজ্যে ঢুকেছে তারই হদিশ করবে ED।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বর্ধমান বিস্ফোরণের তদন্তে NIA জানতে পেরেছে, বর্ধমান ও মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন জায়গায় জমিজমা সহ বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি কিনেছিল জেহাদিরা। প্রশিক্ষণ শিবির ও অনুমোদনহীন মাদ্রাসা তৈরির জন্য জমি কেনা হয়েছিল বাজারদরের থেকেও বেশি দামে।


জঙ্গি মডিউল চালাতে এবং বিস্ফোরক তৈরিতেও খরচ হত বিপুল পরিমাণ অর্থ। তদন্তে NIA-জানতে পেরেছে, সিলেট থেকে হাওয়ালার মাধ্যমে এই টাকা প্রথমে অসমে ঢোকে। তারপর তা আসে পশ্চিমবঙ্গে। এই হাওয়ালার পুরো চক্রটিকে বেফাঁস করতেই তদন্তে নামল ED। অ্যাসিসটেন্ট ডিরেক্টর পদমর্যাদার এক অফিসারের নেতৃত্বে  ED-র একটি দল আজ বর্ধমানে যায়। খাগড়াগড় বিস্ফোরণের মূল FIR-এর প্রতিলিপি সংগ্রহ করেছে তারা। যেখানে যেখানে জেহাদিরা সম্পত্তি কিনেছিল, সেইসব জায়গাতেও যাবেন ED-র তদন্তকারীরা। ভারতে জেহাদিদের হাওয়ালা চক্রের সঙ্গে যারা যুক্ত, তাদের খুঁজে বের করতেই তল্লাসি চালাবে ED।