ওয়েব ডেস্ক: পঞ্চম দফা ভোটের আগে কমিশনের কোপে IC, OC, অপসারিত ১৩জন প্রশাসনিক কর্তা। অপসারিত OC বারাকপুর, অশোকনগর, ভদ্রেশ্বর, দিনহাটা, রায়দিঘি, তুফানগঞ্জ, জগাছার। অপসারিত IC টালিগঞ্জ, বনগাঁ, নৈহাটি, হাড়োয়া, দমদম, নিউটাউনের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোটের ৩ দিন আগে অপসারিত উত্তর ২৪ পরগনার পুলিস সুপার। সরানো হল দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা শাসককেও। দুজনের বিরুদ্ধেই পক্ষপাতের অভিযোগ এনে কমিশনের দ্বারস্থ হন বিরোধীরা।


ক্রমশ লম্বাই হয়ে চলেছে কমিশনের আমলা অপসারণের তালিকা। এবার কমিশনের কোপে আরও দুই প্রশাসনিক কর্তা। তৃতীয় দফা ভোটের আগে রাজ্যে আসে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। ফের একবার অভিযোগের পাহাড় নিয়ে কমিশনের দ্বারস্থ হয় রাজনৈতিক দলগুলি। অবাধ ও সুষ্ঠু ভোটের দাবিতে কমিশনের দ্বারস্থ হন বিশিষ্ট জনেরাও।  মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদিও সাফ জানান সুষ্ঠু ভাবে ভোট করতে বদ্ধপরিকর তাঁরা। বীরভূমে ভোটের মুখেই সরিয়ে দেওয়া হয় জেলার পুলিস সুপারকে। সেই একই তত্পরতা দুই ২৪ পরগনার ক্ষেত্রেও। এই দুই অফিসারের বিরুদ্ধেই পক্ষপাতের অভিযোগ তোলেন বিরোধীরা।


বিরোধীরা বলছেন,  বহু ক্ষেত্রেই তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেননি এই দুই অফিসার। হাড়োয়ায় সিপিএম কর্মী খুনেও ব্যবস্থা নিতে দেরি করেন বলে অভিযোগ ওঠে এসপি তন্ময় রায় চৌধুরীর বিরুদ্ধে। শুক্রবার বেলুড়ের সভা থেকে অবশ্য দক্ষিণ ২৪ পরগনার অপসারিত জেলা শাসককেই দরাজ সার্টিফিকেট দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।


সামনের সোমবারই ভোট উত্তর ২৪ পরগনায়। সেখানে পুলিস সুপারের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে আন্নাপ্পা ই-কে। ৩০ তারিখ ভোট দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সেখানে নতুন ডিএম হচ্ছেন অবনীন্দ্র সিং। তবে বিরোধীরা বলছেন, এ সিদ্ধান্ত আরও আগে নিলে ভাল হত!