ওয়েব ডেস্ক: বাংলায় ভোট উৎসবের 'মহালয়' হয়ে গিয়েছে অনেক আগেই। একসপ্তাহও নেই, বঙ্গে শুরু হতে চলেছে গণতন্ত্রের উৎসব। ৪ এপ্রিল থেকে শুরু ভোট, চলবে মাসের শেষ দিন  পর্যন্ত। জেলায় জেলায় জোটের জল্পনা কাটিয়ে হাতে এবার কাস্তে হাতুড়ি। বাম-কংগ্রেস এক হয়ে লড়ছে শাসকের বিরুদ্ধে। জয়ের আশা দেখছে দুই শিবিরই। একক তৃণমূল বনাম বাম গণতান্ত্রিক মানুষের জোটের সরকার, ক্ষমতার পালাবদল হবে, না মমতায় আস্থা রাখবে বাংলার মানুষ, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ১৯ মে পর্যন্ত। জয়, হার প্রত্যেক লড়াইয়েরই অপ্রিয় দুই সত্য। কেউ জিতবেন, আর কেউ হারবেন এটাই জগৎ দেখে আসছে। আর এটাও দেখেছে গোটা বিশ্ব, প্রতি লড়াইয়েই প্রতিপক্ষ এক নতুন উদ্দম নিয়ে আসে জয়ীকে হারাতে, কখনও জেতে আবার কখনও ফলাফল থেকে যায় অপরিবর্তিত। এমনই কিছু বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে যেখানে রাজনৈতিক দল জয়ীকে দুর্মূষ করার স্বপ্ন দেখেছেন, কিন্তু সাফল্য আসেনি। ডান-বাম সব রাজনৈতিক দলেরই এমন কিছু শক্ত ঘাঁটি রয়েছে বাংলায়। ২৯৪টি আসনের এমন কিছু কেন্দ্র যারা ১৯৯৬ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত 'পরিবর্তন' চায়নি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


বামদূর্গ


মেখলিগঞ্জ
কুমারগ্রাম
করণদিঘি
হবিবপুর
জলঙ্গি
করিমপুর
পলাশিপাড়া
জামুড়িয়া


হাতে হাত সবসময়


রায়গঞ্জ
সুজাপুর
ফারাক্কা
লালগোলা



জোড়াফুল যেখানে সবসময়ই ফোটে (২০০১ থেকে এখনও পর্যন্ত)


গাইঘাটা
নাকশিপাড়া
সাতগাছিয়া
বজবজ
টালিগঞ্জ
বেহালা পশ্চিম
রাসবিহারী
সাঁকরাইল
শ্যামপুর
সিঙ্গুর
ভগবানপুর
কাথিঁ দক্ষিণ
রামপুরহাট


পাহাড়ে 'পরিবর্তন' হয় না- কার্শিয়াং, কালিম্পং, দার্জিলিং।
SUCI-জয়নগর বিধানসভাকেন্দ্র দুই দশক ধরে দখলে রেখেছে SUCI।