ওয়েব ডেস্ক: থানায় বসে  ঘুষ চাইছেন এস আই।  স্টিং অপারেশনে ধরা পড়া সেই ফুটেজ সম্প্রচারিত হয়েছে চব্বিশ ঘণ্টায়। তবু এখনও শুরু হয়নি বিভাগীয় তদন্ত।  পুলিস কর্তাদের দাবি,  লিখিত অভিযোগ না পাওয়াতেই  বিভাগীয় তদন্ত শুরু করা যায়নি। অভিযুক্ত এস আইয়ের থানা বদল করেই দায় সেরেছেন জেলা পুলিস সুপার। এখনও অপেক্ষা করছেন জেলা পুলিসের কর্তারা। কখন ঘুষকাণ্ডে অভিযুক্ত এসআইয়ের এর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হবে। তারপরেই বিভাগীয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা। অথচ চব্বিশ ঘণ্টার স্টিং অপারেশনের ফুটেজে স্পষ্ট ধরা পড়েছে,  ঘুষ চাইছেন হাওড়ার ডোমজুড় থানার এস আই গৌতম দত্ত। হাওড়া পুলিসের কর্তারা অপেক্ষা করতে থাকুন। ইতিমধ্যে আরও একবার দেখে নেওয়া যাক  কীভাবে ঘুষ চাইছেন এস আই গৌতম দত্ত।


কোনও লুকোছাপা নয়, পুলিস ব্যারাকে বসেই ঘুষ চাইছেন পুলিসের SI।  পুলিস বলে কথা! কেউ হয়ত অভিযোগও করতেন না। কিন্তু ধরা পড়ে গেল স্টিং অপারেশনে।  অভিযোগ, এরকম ঘটনা একটা নয়। ভুক্তভোগী আরও অনেকে। তবু কোনও ব্যবস্থা নিতে পারেননি জেলা পুলিসের কর্তারা। আপাতত  এস আই গৌতম দত্তকে ডোমজুড় থানা থেকে সরিয়ে উদয়নারায়ণপুরে পোস্টিং দিয়ে দায় সেরেছেন জেলা পুলিস সুপার।