ওয়েব ডেস্ক: বছর দুই ঘরছাড়া। খাবারের জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন দরজায় দরজায়। তিন ছেলের কেউই বাবার দায়িত্ব নেয়নি। সত্তরোর্ধ বৃদ্ধের ঠিকানা অন্যের বাড়ির বারান্দা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


না, বৃদ্ধাশ্রমও জোটেনি সত্তোরর্ধ শ্যামচরণ উকিলের। একসময়ে যে হাত ধরে হাঁটতে শিখিয়েছিলেন ছেলেদের, সেই হাতই এখন দুমুঠোর জন্য  ঘর ছেড়ে বাইরে।


 


একমুঠো ভাতের জন্য দরজায় দরজায় ঘোরা। সহৃদয় প্রতিবেশীর দাক্ষিণ্যে কোনওদিন জুটে যায়। আর , যেদিন জোটে না, কলের জলই ভরসা। শ্যামচরণবাবুর তিন ছেলে। বড় ছেলে বাংলাদেশে থাকেন। স্কুলশিক্ষক ছোট ছেলে উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদে থাকেন। খোরপোষ চেয়ে বুনিয়াদপুর মহকুমা মামলাও করেন দক্ষিণ দিনাজপুরের কুমারগঞ্জের এই বৃদ্ধ। কিন্তু খারিজ হয়ে যায় মামলা। থানাতে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেও সুরাহা হয়নি। অগত্যা...মাথা গোঁজার ঠাঁই বলতে বিভিন্ন বাড়ির বারান্দা।