ওয়েব ডেস্ক: পশ্চিম মেদিনীপুরের ঝাড়গ্রামের চুবকা গ্রামপঞ্চায়েত এলাকা। ২০১০ সালে বাড়িতে বিদ্যুতের রিডিং নিতে যাওয়া দুই বিদ্যুতকর্মীকে খুন করে মাওবাদীরা। এরপরই তড়িঘড়ি বাড়িতে গিয়ে বিদ্যুতের রিডিং নিতে যাওয়ার কাজ বন্ধ করে দেয় রাজ্য বিদ্যুত নিগম। কিন্তু মিটার রিডিং নেওয়া বন্ধ হলেও বিদ্যুতসংযোগ নিরবিচ্ছিন্ন ছিল। ফলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতেই গ্রাহকদের বাড়িতে পৌছতে শুরু করে কয়েক হাজার টাকার বিদ্যুতের বিল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কারো বিল ৩০ হাজার। তো কারও আবার ৫০ এমনকী ৮০ হাজার টাকা। বকেয়া না মেটানো হলে বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়ারও হুমকি দেওয়া হয়। কিন্তু একসঙ্গে এত টাকা মেটানোর ক্ষমতা না থাকায় বেশিরভাগ গ্রামবাসী বিদ্যুত নিগমে চিঠি লেখেন। এরপরই পরিস্থিতি বিচার করে ২০০৮ থেকে ২০১৪ অগাস্ট মাস পর্যন্ত বিদ্যুতের বিল লক করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ।


এলাকায় শিবির করে গ্রাহকদের থেকে বিলের টাকা আদয়ে নেমে পড়েছেন বিদ্যুতকর্মীরা। আর সাধ্যের মধ্যে থাকা বিদ্যুতের বিল দেখে নিশ্চিন্তে তা মিটিয়ে দিচ্ছেন গ্রামবাসীরা।