ওয়েব ডেস্ক: রঘু ডাকাতের কালীবাড়ি - পূর্ণদাস রোডে ছোট্ট মন্দির। এক ফুট উচ্চতার ছোট্ট কালীমুর্তি। লোকে চেনে রঘু ডাকাতের কালী বলে। তবে জানা যায়, মনোহর ডাকাত এই মন্দিরে পুজো দিয়ে ডাকাতি করতে যেত। ইংরেজ আমলে ডাকাতদের তখন নাজেহাল অবস্থা। কাছেই পুকুরে জলের নিচে রাখা হয় কালীমুর্তি। পরে সেই মূর্তি তুলে এনে ফের প্রতিষ্ঠা করা হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন কালীপুজো মানেই জুয়ার আসর, তাই জানতে পারলেই খবর দিন পুলিসে


সিদ্ধেশ্বরী কালীবাড়ি- প্রায় তিনশো বছর আগের কথা। বেহালা তখন জঙ্গলে ভরা। ডাকাতদের আখড়া। সিদ্ধিদায়িনীর পুজো করে তবেই তারা ডাকাতি করতে যেত। এখন সেই জঙ্গলও নেই, ডাকাতও নেই। বেহালা ট্রাম ডিপোর কাছে রয়ে গেছে সিদ্ধেশ্বরী কালীর মন্দির। সাবেক নিয়ম মেনে মাকে এখনও আমিষ ভোগ দেওয়া হয়।


ঢাকা কালীবাড়ি - আনওয়ার শা রোডের এই জায়গায় আগে রক্ষাকালী পুজো হত। কিন্তু রক্ষাকালী পুজোর পরই ভাসান দিতে হয়। তাই মন্দির প্রতিষ্ঠার সময় থেকে মা এখানে দক্ষিণাকালী। প্রতিষ্ঠাতা নিজে ছিলেন ওপার বাংলার মানুষ। পাশেই ঢাকা আয়ুর্বেদের দোকান। তাই নাম ঢাকা কালী। কালীপুজোয় মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত ষোড়শপচারে পুজো হয় দেবীর।


আরও পড়ুন  জানুন আদ্যাপীঠ, ফিরিঙ্গি কালীবাড়ি এবং ঠনঠনিয়া কালীবাড়ির ইতিহাস