ওয়েব ডেস্ক: সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে পুজো হচ্ছে ইমামবাড়া বাজারে। প্রতিবারই হয়। হিন্দু, মুসলমান যাঁর যে ধর্মই হোক না কেন পুজোতে সবাই এক। পাড়ার পুজো হচ্ছে, রুস্তম শাকিল দের চাঁদা তুলছেন, মণ্ডব পরিকল্পনা করছেন। ইমামবাজার সর্বজনীনে এটাই স্বাভাবিক ইমামবাড়ায়। যেখানে মহরমের মিছিলে হাটতে দ্বিধা করে না, সৌমিত্র মোহনরা।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পদ্ম চাই। একশ আটের হিসেব নয়। পুজোয় পদ্ম লাগবে, জোগাতে হবে। দায়িত্ব পড়েছে রুস্তমের  ওপর। শুধুই কি পদ্ম। দুর্গা পুজো বলে কথা, কত কাজ। সব সামলাতে হচ্ছে রুস্তম, সাকিলদের। হুগলির ইমামবাজার সর্বজনীন সব অর্থেই সর্বজনীন। ইমামবাড়ার কাছেই প্যান্ডেল। আজান পেরানো ভোরে এখানে চণ্ডীপাঠ করেন ভটচাজ। সুর এখানে অসুর হয়না। সম্প্রীতির শ্লোকগাথা দিয়ে পুজো হয় ইমামবাজার সর্বজনীনে।


পুজোর সময় আবার মহরম আছে। সেখানেও রয়েছে ব্যস্ততা। আদতে এখানে পুজো-মহরম সবই পাড়ার উত্‍সব। পাড়ার সবাই এক হয়ে হাতে হাত লাগান। ইমামবাজার সর্বজনীনের মণ্ডপেও সেই সম্প্রীতির ডাক। অহিংসা। মণ্ডপে বুদ্ধের আদলে শিবের মূর্তি। শ্লোগান সম্প্রীতি শরণং গচ্ছামি।