ওয়েব ডেস্ক: সত্তরে পা দিল স্বাধীনতা। গোটা দেশের সঙ্গে রাজ্যজুড়ে সমারোহে পালিত হল স্বাধীনতা দিবস। পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে দার্জিলিং পাহাড়, উড়ল তেরঙা পতাকা। সাড়ম্বরে স্বাধীনতা দিবস পালিত হল পাহাড়ে। দার্জিলিং-এ জাতীয় পতাকা তোলেন জেলাশাসক। অভিবাদন নিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুরিন্দ্রর সিং আলুওয়ালিয়া, ছিলেন বিমল গুরুং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সারা দেশের সঙ্গে বাঁকুড়া জুড়ে পালিত হল ৭০তম স্বাধীনতা দিবস। পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু। ঐতিহ্য মেনে কোচবিহারের সাগরদিঘিতে জেলাশাসক দপ্তরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন কোচবিহারের জেলাশাসক পি উলগানাথন। জেলার কর্ণজোড়াতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা শাসক আয়েশা রানি।


জলপাইগুড়ি জেলাশাসক দফতরের সামনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক জে এম আর্য। সত্তরতম স্বাধীনতা দিবস পালিত হল মালদায়। জেলা প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় পতাকা তোলেন জেলা শাসক। উপস্থিত ছিলেন জেলার পুলিস সুপার। আলিপুরদুয়ারে জেলাশাসক দপ্তরে পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক। ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন।


আরও পড়ুন স্বাধীনতা দিবস পালন তো হচ্ছে দিঘায়!


বর্ধমানে জেলা প্রশাসনিক দপ্তরের সামনে পতাকা উত্তোলন করেন জেলা শাসক সৌমিত্র মোহন। ছিল নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। হুগলিতে জেলা প্রশাসনিক দফতরের সামনে পতাকা উত্তোলন করেন জেলাশাসক সঞ্জয় বনসাল, উপস্থিত ছিলেন জেলার পুলিস সুপার প্রবীন ত্রিপাঠি।


সত্তরতম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বারাকপুর গান্ধি ঘাটে আসেন রাজ্যপাল কেশরী নাথ ত্রিরাঠি। গান্ধিজির মূর্তিতে মালাদেন। সঙ্গে ছিলেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। গান্ধিঘাটে রাজ্যপাল ও অর্থমন্ত্রী চড়কায় সুতো কাটেন।