ওয়েব ডেস্ক: ভোটের পর ফের প্রকাশ্যে আরাবুল-কাইজার কাজিয়া। ভাঙড় কলেজের ক্ষমতা দখল নিয়েই এবার লড়াই দুই নেতার। কলেজের বর্তমান জিএস আরাবুলের ছেলে হাকিমুল ইসলাম। তাসত্ত্বেও আজ কলেজে ঢুকে নাম না করে হাকিমুলের বিরুদ্ধে রীতিমত তোপ দাগেন কাইজার। কলেজের অস্থায়ী জিএস হিসাবে নাম ঘোষণা করেন ভাই ফিরোজ আহমেদের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভাঙড় কলেজের  ক্ষমতা  দখল  নিয়ে  কাইজার-আরাবুল  লড়াই  দীর্ঘদিনের।  ভাঙড় দুনম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি আরাবুল, একইসঙ্গে ভাঙড় পরিচালন সমিতির সভাপতিও তিনি। ছেলে হাকিমুল ভাঙড়ের পোলের হাট দুনম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও ভাঙড় কলেজের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক।  হাকিমুল যখন কলেজের জিএস, আরাবুল তখন সেই কলেজের গভর্ণিং বডির কর্তা।  কলেজ শিক্ষিকাকে জগ ছুঁড়ে মারার অভিযোগে নাম জড়িয়েছে আরাবুলের। শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্যের অভিযোগে সরব হন বিরোধীরা।


কাইজারও কম নন। ভাঙড় এক নম্বর ব্লকের তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার দলের  দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য। ধারে ভারে কোনও নেতাই কম যাননা।  ভোট মিটতেই   দুই নেতার লড়াই। বর্তমানে ভাঙড় কলেজের  জিএস আরাবুলের ছেলে হাকিমুল। তাসত্ত্বেও মঙ্গলবার কলেজে এসে হাকিমুলদের রীতিমতো হুমকি দিয়ে ভাই ফিরোজকে অস্থায়ী জিএস ঘোষণা করেছেন কাইজার।


হাকিমুলের সময়ে কলেজের অব্যবস্থা নিয়েও তোপ দেগেছেন কাইজার। পড়েছে পোস্টার। হাকিমুল অবশ্য ভরসা রেখেছেন তৃণমূল সুপ্রিমোতেই।


ভাঙড় কলেজের ক্ষমতা দখল নিয়ে ফের তাঁতছে ভাঙড়ের মাটি। আবারও প্রকাশ্যে আরাবুল-কাইজার কাজিয়া।