চরম নৃশংসতার সাক্ষী রইল পুরুলিয়ার কোটশিলা। গ্রামে ঢুকে পড়া চিতাবাঘকে পিটিয়ে মারল উন্মত্ত জনতা।  কেটে নেওয়া হল চিতাবাঘের পা, খুবলে নেওয়া হল চোখ।  এখানেই শেষ নয়। উন্মত্ত জনতা মৃত চিতাবাঘের দেহ ঝুলিয়ে রাখল গাছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হঠাত্ করেই গ্রামের চৌহদ্দিতে  ঢুকে পরে  চিতাবাঘটি। গ্রামবাসীরা তাড়া করতে  ঢুকে পড়ে গৃহস্থের ঘরে। এর পরেই গ্রামবাসীদের সঙ্গে শুরু হয় লড়াই।


চিতাবাঘের আক্রমণে জখম হন তিন গ্রামবাসী। আক্রান্ত হন এক পুলিস কর্মীও।
এর পরেই শুরু হয় নিধন পর্ব। উন্মত্ত গ্রামবাসীরা কুপিয়ে হত্যা করে চিতাবাঘকে।


চিতাবাঘটিকে মেরেই থামেননি গ্রামবাসীরা। এর পরেই শুরু হয় চরম বর্বরতা । কেটে নেওয়া হয় বাঘের পায়ের নখ। খুবলে নেওয়া হয় চোখ।  রক্তাক্ত দেহটি ঝুলিয়ে রাখা হয় গাছের ডালে। এ সবই হয় পুলিসকর্মীর সামনে।


পরে পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে  চিতাবাঘের দেহ উদ্ধার করে বন দফতর। দেহের ময়না তদন্তও হয়েছে।


দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্য বনপাল পশ্চিমাঞ্চল।


বন্যপ্রাণ সংরক্ষণ নিয়ে এত প্রচারের পরেও কেন এধরনের  নৃশংস অত্যাচারের মনোভাব, সেনিয়ে উঠছে প্রশ্ন।