চিকিত্সায় গাফিলতির চরম নিদর্শন মালদার চাঁচোল মহকুমা হাসপাতালে
চিকিত্সায় গাফিলতির চরম নিদর্শন। সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার-নার্সদের দোষে, মাত্র বারো দিনের শিশু তার ডান হাতটাই খোয়াতে বসেছে। ছোট্ট হাতে হাড় বেরিয়ে পড়েছে। মাংস উঠে গেছে হাতের অনেকটা অংশের। এ`ঘটনা মালদার চাঁচোল মহকুমা হাসপাতালের। অভিযুক্ত ডাক্তার ফেরার। হাতের ব্যান্ডেজ কাটতে গিয়ে কয়েক মাসের শিশুর আঙুলই কেটে ফেলেন নার্স। গতবছর জুলাইয়ে বালুরঘাটের ওই ঘটনা রাজ্যে তোলপাড় ফেলে দেয়।
ওয়েব ডেস্ক: চিকিত্সায় গাফিলতির চরম নিদর্শন। সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার-নার্সদের দোষে, মাত্র বারো দিনের শিশু তার ডান হাতটাই খোয়াতে বসেছে। ছোট্ট হাতে হাড় বেরিয়ে পড়েছে। মাংস উঠে গেছে হাতের অনেকটা অংশের। এ'ঘটনা মালদার চাঁচোল মহকুমা হাসপাতালের। অভিযুক্ত ডাক্তার ফেরার। হাতের ব্যান্ডেজ কাটতে গিয়ে কয়েক মাসের শিশুর আঙুলই কেটে ফেলেন নার্স। গতবছর জুলাইয়ে বালুরঘাটের ওই ঘটনা রাজ্যে তোলপাড় ফেলে দেয়।
আবার এক কাণ্ড। একটি শিশুর প্রাণ নিয়ে টানাটানি। এবার মালদার চাঁচোল মহকুমা হাসপাতালে। বুধবার হাসপাতালে বারোদিনের এই শিশুটিকে স্যালাইন দেওয়া হয়।এরপর থেকেই তার হাত ফুলতে থাকে। এই ঘটনা ডাক্তারের নজরে আনা হলেও, অভিযোগ তিনি আমল দেননি। সেই হাতেই আবার তিনি ইঞ্জেকশন দেন। এরপরই শিশুটির হাতের অনেকটা অংশের মাংস খুবলে উঠে আসে। দিশেহারা পরিবারের ক্ষোভ প্রথমেই আছড়ে পড়ে ডাক্তার ও হাসপাতালের কর্মীদের ওপর। পালিয়ে বাঁচেন অভিযুক্ত চিকিত্সক। দীর্ঘসময় ধরে চলে বিক্ষোভ। তদন্ত কমিটি গড়ে দায় সেরেছে চাঁচোল হাসপাতাল।
অসুস্থ শিশুটিকে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। কিন্তু প্রাণ সংশয় কাটেনি। ডান হাতের কী হবে, তা ভেবে কূলকিনারা পাচ্ছে না পরিবার। চোখে জল। মনে প্রশ্ন।
........এরই নাম কি চিকিত্সা!