ওয়েব ডেস্ক: পঞ্চায়েতের কাজের টাকা আদায়ে মন্ত্রীদের এবার দিল্লি দরবারের পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে মমতা বললেন, দিল্লি গিয়ে পাওনা গণ্ডা আদায় করুন। আজ বাঁকুড়ায় প্রশাসনিক বৈঠক করলেন মুখ্যমন্ত্রী। বেআইনি বালি খাদান থেকে হাসপাতাল, ইস্যু ধরে ধরে কাজের খতিয়ান নিলেন। নোট বাতিল নিয়ে ফের একবার তুলোধোনা করলেন মোদী সরকারকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


বছরের শেষ প্রশাসনিক বৈঠক। বাঁকুড়ায় বারোঘুটুতে রনংদেহি মেজাজে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত একবছরের প্রশাসনিক কাজের খতিয়ান নিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মন্ত্রী থেকে আমলা রেয়াত করলেন না কাউকে। শুরুতেই ঢুকে পড়লেন টাকা পয়সার হিসেবে। নোট বাতিলের জেরে ব্যাঙ্কে প্রয়োজনীয় টাকা নেই। দেড়মাসে শুধু বাঁকুড়াতেই ১০০ দিনের কাজে ১০ হাজার শ্রমিক কমেছে। আটকে যাচ্ছে পেনশনও। মোদী সরকারকে আরও একবার নিশানা করলেন মমতা।


 


'কেন্দ্রের কাছে আমার দফতরের  ২০০০ কোটি টাকা পাওনা আছে', কেন্দ্রের কাছে পাওনার কথা বলেন পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জি। এখনও ৩০০ কোটি দিয়েছে। ১৭০০ কোটি পায়নি। সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে দিল্লি গিয়ে পাওনা গণ্ডা আদায়ের পরামর্শ দেন মুখ্যমন্ত্রী। জেলাজুড়ে  বিভিন্ন জায়গায় বালি খাদান থেকে চলছে বেআইনিভাবে বালি তোলার কারবার। আর তা নিয়েই পূর্ত-সেচ দফতরের আধিকারিকদের কড়া ধমক দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পাশাপাশি, এদিন বাঁকুড়া জেলার পর্যটনকে ঢেলে সাজানোর কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। মুকুটমনিপুরের উন্নয়নের জন্য নতুন উন্নয়ন পর্ষদ গড়ার কথাও ঘোষণা করেন তিনি।