ওয়েব ডেস্ক: দুবছরে তিনটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। ক্রমশই মৃত্যুসৈকত হয়ে উঠছে মন্দারমণি। দিনেদুপুরে পুলিসের চোখকে ফাঁকি দিয়ে কীভাবে চলছে কার রেসিং, বাইক রেসিং, ড্র্যাগ রেসিং? প্রশাসনের নজরদারিতে কেন এত ফাঁকফোঁকর? কেন এত ঢিলেঢালা?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল। ফের সি বিচে ড্রাইভিং-এর বলি। ঘটনাস্থল সেই মন্দারমণি। বারবার একই ঘটনা ঘটলেও পুলিসের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এর আগে গতবছর ২১ মেতে বিচে বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে প্রাণ হারান এক যুবক। আহত হয় ২ শিশু। পাশাপাশি ২০১৫ সালের ২১ জুন প্যারা গ্লাইডিং করতে গিয়ে মৃত্যু হয় এক পর্যটকের। তারপরেও হুঁশ ফেরেনি কোস্টাল পুলিসের। নিষেধ সত্ত্বেও গাড়ি নামছে বিচে। চলছে বেপরোয়া কার রেসিং। স্বাভাবিকভাবেই কোস্টাল গার্ডের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে স্থানীয় মানুষ। সি বিচ দিয়েই কিছু হোটেলের প্রবেশ পথ। সেজন্যই বিচে গাড়ি যাওয়ার অনুমতি দিতে হয়। এমনই  সাফাই মন্দারমণি কোস্টাল থানার পুলিসের।


আরও পড়ুন রেস করতে গিয়ে গাড়ি দুর্ঘটনা মন্দারমণি সি বিচে


রাস্তা বন্ধ থাকার সাফাই দিচ্ছে পুলিস। পুলিসের নজর এড়িয়েই সি বিচে চলছে বেআইনি কার রেসিং। সব রাস্তাতেই তৈরি হবে লক গেট। জানিয়েছে দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান শিশির অধিকারী।