গণ টোকাটুকি `শিল্পে` শিল্পপতি মালদার মানিকচক, দিনাজপুরে টোকাটুকিতে বাধা পেয়ে ভাঙচুর
গণ টোকাটুকিতে সবাইকে ছাপিয়ে গেল মালদার মানিকচকের কালিন্দি হাইস্কুল। অভিযোগ, শিক্ষকদের মদতেই অবাধে চলেছে টুকলি। সফল টোকাটুকি শেষে ক্যাম্পাসের মধ্যেই শব্দবাজি ফাটিয়ে উল্লাসে মেতে ওঠে পরীক্ষার্থীরা। অন্যদিকে জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষা শুরুর আগেই পরীক্ষাকেন্দ্রে ভাঙচুর চালাল পরীক্ষার্থীরা। উত্তর দিনাজপুরের ইটাহারের দুর্গাপুর বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাদের সাফাই, এমন ঘটনা হতেই পারে।
ব্যুরো: গণ টোকাটুকিতে সবাইকে ছাপিয়ে গেল মালদার মানিকচকের কালিন্দি হাইস্কুল। অভিযোগ, শিক্ষকদের মদতেই অবাধে চলেছে টুকলি। সফল টোকাটুকি শেষে ক্যাম্পাসের মধ্যেই শব্দবাজি ফাটিয়ে উল্লাসে মেতে ওঠে পরীক্ষার্থীরা। অন্যদিকে জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষা শুরুর আগেই পরীক্ষাকেন্দ্রে ভাঙচুর চালাল পরীক্ষার্থীরা। উত্তর দিনাজপুরের ইটাহারের দুর্গাপুর বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাদের সাফাই, এমন ঘটনা হতেই পারে।
কী হারে টোকাটুকি চলেছে, তা ছবিতেই স্পষ্ট। তার চেয়েও মারাত্মক অভিযোগ, গণ টোকাটুকিতে সহযোগিতা করেন কয়েকজন শিক্ষকও। আর পরীক্ষা শেষে যা ঘটল, তা চমকে ওঠার মতো। ক্যাম্পাসের মধ্যেই শব্দবাজি ফাটিয়ে উল্লাস পরীক্ষার্থীদের।
তবে টোকাটুকিতে বাধা দেন দুই শিক্ষক। অভিযোগ, তাঁদের কপালে জোটে মার। এমনকী মারধর করা হয় পরীক্ষাকেন্দ্রে কর্তব্যরত দুই পুলিসকর্মীকেও।
উত্তর দিনাজপুর, ইটাহার, মিলনপল্লী উচ্চ বিদ্যালয়। টোকাটুকিতে বাধা পেয়ে ভাঙচুর। সোমবার মাধ্যমিকের অঙ্ক পরীক্ষার দিন কড়া গার্ড দিয়েছিলেন শিক্ষিকারা। সেকারণে নকল করতে পারেনি পরীক্ষার্থীরা। অভিযোগ, সেই ক্ষোভ মেটাতে জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষা শুরুর আগে ক্লাসরুমের দরজা, টিউবওয়েল এবং বাথরুমে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় তারা।
খবর পেয়ে পুলিস এসে সামাল দেয় পরিস্থিতি। এরপর যথারীতি পরীক্ষাও হয়। তবে গোলমালের খবর পেয়ে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা স্কুলে হাজির হলে তাদের রীতিমতো ধমক দেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। তাঁদের দাবি, পরীক্ষা শান্তিপূর্ণভাবেই হয়েছে। এবং এ ধরনের ছোটখাটো অশান্তি প্রতিবছরই হয়ে থাকে। শিক্ষাক্ষেত্রে এই ছবি দেখে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, এ কি পরীক্ষা না প্রহসন!