নাবালিকাকে তিন দিন ধরে ক্লাবে আটকে রেখে গণধর্ষণের পর খুন
তিন দিন ধরে ক্লাবে আটকে রেখে নাবালিকাকে গণধর্ষণ। নৃশংস অত্যাচার। সবশেষে গলায় ফাঁস দিয়ে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হল ক্লাব ঘরের মধ্যেই। মালদহের রতুয়ার এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য চরমে।
ওয়েব ডেস্ক : তিন দিন ধরে ক্লাবে আটকে রেখে নাবালিকাকে গণধর্ষণ। নৃশংস অত্যাচার। সবশেষে গলায় ফাঁস দিয়ে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হল ক্লাব ঘরের মধ্যেই। মালদহের রতুয়ার এই ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য চরমে।
নেতাজি ক্লাবের মধ্যেই মেলে ওই নাবালিকার দেহ। মৃতার বাড়ি হরিশ্চন্দ্রপুরের দৌলতপুরে। তবে থাকত সামসিতে দাদুর বাড়িতে। গত বুধবার হঠাত্ নিখোঁজ হয়ে যায় সে। পুলিসে অভিযোগও হয়। কিন্তু খোঁজ মেলেনি। আজ সকালে স্থানীয় নেতাজি ক্লাবের মধ্যে নগ্ন, ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা।
পুলিস এসে দেহ উদ্ধার করে। দেখা যায়, দেহটি ওই নিখোঁজ নাবালিকার। ক্লাবে চারদিকে ছড়ানো ছিল মদের বোতল, গ্লাস। পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, তিন দিন ধরে আটকে রাখার পর, গতকাল রাতেই সম্ভবত খুন করা হয় ওই কিশোরীকে। ঘটনার পর থেকে ফেরার ক্লাবের সদস্যরা।
আরও পড়ুন, শহরে থেকে জেলাতে 'প্লাস্টিক ডিম'-এর হদিশ, সতর্ক থাকুন