ওয়েব ডেস্ক: ট্রেনের ধাক্কায় জখম যুবক লাইনে পড়ে থেকেই ঢলে পড়েছে মৃত্যুর কোলে। দায় নেয়নি কেউ। দেখেছি আমরা। বিতর্ক-আলোচনা হয়েছে অমানবিকতা নিয়ে। এবার দেখাব একটু অন্য খবর। এও জখম হয় ট্রেনের ধাক্কাতেই। কিন্তু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন বন্ধুরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এমনিতে বেশ মারকুটে। দস্যিপনার শেষ নেই। কিন্তু এখন শরীর অসুস্থ। কীই বা করা যায়! তাই মাজদিয়া গ্রামীণ হাসপাতালে এখন চিকিত্‍সকদের কড়া শাসনে দিন কাটছে এই হনুমানের। চিকিত্‍সার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন হাসপাতালের কর্মীরা। কয়েকদিন আগে ট্রেনের ধাক্কায় গুরুতর জখম হয় হনুমানটি। সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় পশু হাসপাতালে। পাওয়া যায়নি ডাক্তারদের। বনদফতর থেকেও বিফল মনোরথে ফিরতে হয়। এরপর থেকেই ঠিকানা এই গ্রামীণ হাসপাতাল।


হাসপাতালের ঠিক বাইরে, মশারি খাটিয়ে তার ভিতরে রাখা হয়েছে হনুমানটিকে। সেখান থেকেও মাঝেমধ্যেই উঁকিঝুকি মারতে ব্যস্ত ইনি। কাঁহাতক আর ভিতরে বন্দি থাকা যায়!