ওয়েব ডেস্ক: হলদিবাড়িতে মুকুল রায়ের সভা বন্ধ করে দিল কমিশন। হলদিবাড়ি কমলাকান্ত হাইস্কুলের মাঠে তৃণমূলের নির্বাচনী জনসভা চলছিল। বারোটা থেকে তিনটে পর্যন্ত মেখলিগঞ্জের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী অর্ঘ্য রায় প্রধানের সমর্থনে জনসভার অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। সে সময় সেখানে হাজির হন কমিশনের কর্মীরা। তাঁরাই সভা বন্ধ করে দেন। সভা মঞ্চ ছাড়েন তৃণমূল নেতা মুকুল রায় এবং অভিনেতা দেব।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কোচবিহারের সভা থেকে ফের বাহিনীকে তোপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়ের। অভিযোগ করলেন, সিপিএম -বিজেপির কথা শুনে চলছে বাহিনী। তবে নিজেদের জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল নেত্রী।


বছর ছয়েক  আগেও  জঙ্গল মহল তখন অশান্ত। মাওবাদীদের বাড়াবাড়ি। সেসময় জঙ্গল মহলে গিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রত্যাহারের দাবিতে সরব হন তত্কালীন বিরোধী নেত্রী। এত বছর পর সেই বাহিনীর বিরুদ্ধে ফের সরব  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযোগ সিপিএম বিজেপির কথা শুনে চলছে বাহিনী।


বাহিনীকে তোপ


শুধু কেন্দ্রীয় বাহিনীকেই  তোপ নয়। মুখ্যমন্ত্রীর রোষে এখন পুলিসেরও একাংশ।


নিশানায় পুলিসের একাংশ


পূর্ব মেদিনীপুর আর কোচবিহার। দুই জেলায় এখনও ভোট বাকি। পূর্ব মেদিনীপুরে প্রচার সেরে সোমবার থেকে কোচবিহারে প্রচারে মমতা। তুফানগঞ্জে তৃণমূল নেত্রীর সভায় ঠাসা ভিড়। মঞ্চে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী সাফ জানান, তিনি জিতে গেছেন।


'জয় নিশ্চিত'


গত পাঁচ বছরে কী ভাবে উত্তরবঙ্গের চেহারা বদল করে দিয়েছে তাঁর সরকার,  মুখ্যমন্ত্রীর ভাষণে বারবার ঘুরে ফিরে এল সেকথাই। তবে তিনি একথাও জানেন, এই জেলায় অনেক নেতার মধ্যে মুখদেখাদেখি পর্যন্ত বন্ধ। উদয়ন গুহকে মানতে পারছেন না রবীন্দ্র নাথ ঘোষ। আবার রবীন্দ্রনাথ  ঘোষকে মানতে পারছেন না জেলার অনেক নেতা। মঞ্চে দাঁড়িয়ে তাই গোষ্ঠীকোন্দলেও লাগাম পরানোর চেষ্টা করেন তৃণমূল নেত্রী।