COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ওয়েব ডেস্ক: ভোটারদের আস্থা বাড়াতে গ্রামে হাজির কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাদের সামনেই ক্ষোভ উগরে দিলেন মঙ্গলকোটের মানুষ। আধা সামরিক বাহিনীকে শুনতে হল ঘরছাড়াদের কান্না। অত্যাচারের অভিযোগ।


ভোটে কড়া কমিশন। ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই রাজ্যে ঢুকে পড়েছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। ভোটারদের আস্থা অর্জনে শুরু হয় রুট মার্চও। অবাধ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট করানোই যে কমিশনের লক্ষ্য,  শুক্রবার তা বুঝিয়ে দেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। ভোটারদের আতঙ্কের ছবি ধরা পড়ল বর্ধমানের মঙ্গলকোটে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে শুনতে হল ঘরছাড়াদের কান্না। ঘরে ফেরানোর আর্তি।


২০১০-এ মঙ্গলকোটের বক্সি নগরে খুন হন তৃণমূল কর্মী আলাউদ্দিন শেখ। ২১ জন CPM কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। ২০১১-য় বিধানসভা ভোটের সময় অভিযুক্ত ২১জনের পরিবারকে ঘরছাড়া করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তারপর থেকে আজও ঘরছাড়া অভিযুক্তদের পরিবার।


কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সামনে পেয়ে শনিবার ক্ষোভ উগরে দিলেন হাবিবা, সোহেল,জুবেইদারা। দাবি একটাই, পুলিসে আস্থা নেই। বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করে দিক আধা সামরিক বাহিনী। প্রশাসনের আশ্বাস, ভোটের আগে ঘরে ফিরতে পারবেন সকলে। কিন্তু ভোট মিটলে? আধা সামরিক বাহিনী ফিরে গেলে? তখনও তাঁরা ঘরে থাকতে পারবেন তো? আতঙ্ক কাটছে না মঙ্গলকোটের।