ক্যানিংয়ের জীবনতলায় ফের আক্রান্ত হল পুলিস। এবারও কাঠগড়ায় তৃণমূলের দুই নেতা। গ্রামবাসীদের মারধর করা হচ্ছে। এই অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে যান ঘুটিয়ারি শরিফ ফাঁড়ির অফিসার সুমন দাস। তখনই তাঁকে  মারধর করেন তৃণমূল কর্মীরা। মারধর করা হয় অন্য পুলিসকর্মীদেরও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নেত্রীর শাসনই সার। হুঁশ ফেরেনি তৃণমূল কর্মীদের একাংশের। এবার ক্যানিংয়ের জীবনতলায় তৃণমূল কর্মীদের হাতে আক্রান্ত পুলিস। পুলিসের অপরাধ কী? পথের দাবি এবং বিদ্যাধর পল্লিতে গ্রামবাসীদের মারধর করা হচ্ছে। এলাকায় চলছে লুঠপাট। অভিযোগ, নেতৃত্বে তৃণমূল নেতা মনোজ ব্যাপারি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান ঘুটিয়ারি শরিফ ফাঁড়ির ওসি সুমন দাস। তখনই আক্রান্ত হয় পুলিস। বাঁশড়া পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্য সঞ্জীব ব্যাপারি ও তাঁর দাদা মনোজ অবশ্য পুলিসের ওপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।  


তৃণমূল সূত্রে খবর, ওই দুই পাড়ার বাসিন্দারা হুকিং করে বিদ্যুত্‍ চুরি করছিলেন।  তাই গ্রামবাসীদের মারধর করা হয়। গ্রামবাসীদের অবশ্য দাবি, একুশে জুলাইয়ের সভায় না যাওয়াতেই তাদের ওপর  হামলা হয়। আহত পুলিস কর্মীরা হাসপাতালে চিকিত্সাধীন। হাসপাতালে ভর্তি  বেশ কয়েকজন আহত গ্রামবাসী। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, বিদ্যুত্ চুরি হলেও পুলিস প্রশাসন ছাড়া কেন এলাকার ন্যায়-অন্যায়ের বিচারের দায়িত্ব নিজের হাতেই তুলে নিলেন তৃণমূল নেতারা?