ওয়েব ডেস্ক : শ্রাদ্ধানুষ্ঠানে ফুল দিতে এসে কপালে বেদম মারধর জুটল সাতান্ন বছরের প্রেমপ্রার্থীর। প্রেমপ্রার্থী আবার যে সে নন, একজন পুলিস কনস্টেবল। সোদপুরের ঘোলার বাসিন্দা উনিশ বছরের কিশোরী । বছর তিনেক আগে তার সঙ্গে WHATS APP-এ পরিচয় হয় সাতান্ন বছরের আশিস চক্রবর্তীর।  ফোন  ও WHATS APP-এ আলাপচারিতা ভালই চলছিল। হঠাত্‍ই আশিস চক্রবর্তী জানতে পারে  আগামী জানুয়ারি মাসে কিশোরীর বিয়ে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এরপর থেকে তাকে ফোনে  নিয়মিত উত্যক্ত করতে শুরু করেন আশিস। মানসিক অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে গত পরশু গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয় কিশোরী। এরপর শুরু হয় আসল নাটক। আজ কিশোরীর অন্ত্যেষ্টিতে রীতিমতো ফুলের তোড়া নিয়ে হাজির হয়েছিলেন তিনি। তার নাম শুনে সন্দেহ হয় পরিবারের লোকেদের। এরপর ফোন করে তাঁরা নিশ্চিত হন এই সেই 'বাবুন' যার মানসিক অত্যাচারে আত্মঘাতী হয়েছে তাদের মেয়ে। এরপরই আশিসকে আটকে রেখে তাকে  রীতিমতো উত্তমমধ্যম দেন আত্মীয়েরা। পরে তুলে দেওয়া হয় ঘোলা থানার হাতে।


এদিকে পরিবারের অভিযোগ, তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন ঘোলা থানার পুলিসকর্মীরা। প্রতিবাদে ওই এলাকায় পথ অবরোধ করেন তাঁরা।